খােলাবাজার ২৪, শনিবার ,২৪আগস্ট ,২০১৯ঃ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৬ষ্ঠ কেন্দ্রীয় কাউন্সিলে ৫৭৫ জন কাউন্সিলরদের ভোটের মাধ্যমে কাউন্সিল হতে যাচ্ছে।এতে প্রতিটি সাংগঠনিক জেলা থেকে ৫ জন করে কাউন্সিলর নেওয়া হয়েছে। সাংগঠনিক জেলা ও বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজগুলোর কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি, যুগ্ম সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকরা হতে পেরেছেন কাউন্সিলর।
আগামী ১৪ সেপ্টেম্বরে ছাত্রদলের কাউন্সিলে তালিকায় থাকা ৫৭৫ জন কাউন্সিলরের ভোটাভুটির মাধ্যমে ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হবে বলে জানিয়েছে বিএনপি।ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন, তাদের অবশ্যই অবিবাহিত হতে হবে।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৬ষ্ঠ কেন্দ্রীয় কাউন্সিলে সভাপতি পদে ৪২ সাধারণ সম্পাদকের পদে ৬৬ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন পিরোজপুরের এক গৌরবময় কৃতী সন্তান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্রনেতা ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সংসদের সহ সম্পাদক রাজপথের ত্যাগী ছাত্রনেতা ছাত্রদলের স্লোগান মাস্টার মৃত্যুঞ্জয়ী সিরাজুল ইসলাম সিরাজ। তিনি ২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সজিব ওয়াজেদ জয়, বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে কটুক্তি করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল বের করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল, মিছিলের অগ্রভাগেই ছিল রাজপথের ত্যাগী ছাত্রনেতা ছাত্রদলের স্লোগান মাস্টার সিরাজুল ইসলাম সিরাজ। পুলিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের মিছিলে অতর্কিত ভাবে গুলি ও টিয়ার গ্যাস ছুড়ে। মিছিলের সামনে থাকা সিরাজুল ইসলাম সিরাজ গুলিতে মাটিতে পড়ে জায় এবং পুলিশ নির্মম ভাবে সিরাজুল ইসলাম সিরাজের পেটে অস্র ঠেকিয়ে গুলি চালায়।
সিরাজুল ইসলাম সিরাজ গুলি বিদ্ব অবস্থায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের সামনে পড়ে থাকে। গুলিতে সিরাজের পেট থেকে মুহুর্তেই নাড়িবুড়ি বেড়িয়ে আসে।সিরাজুল ইসলাম সিরাজকে এক পথচারীর মহিলা রিক্সসা করে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ নিয়েযায়।দীর্ঘ চিকিৎসা,লাইফ সাফোর্ট ও শরীরের অনেক অংশ কেটে ফেলা, পাঁচটি মারাত্মক অপারেশনের পর কিছুটা সুস্থ হয় সিরাজুল ইসলাম।
এই ছাত্রনেতা স্কুল ও কলেজ জীবনে থেকেই ছিলো ছাত্রদলের সাথে।সিরাজুল ইসলাম সিরাজ পিরোজপুর জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক কমিটির সাবেক সদস্য ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সাবেক ছাত্রনেতা, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-গন শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক।তার বাবা ছিলেন পিরোজপুর জেলার দুর্গাপুর ইউনিয়ন বিএনপির প্রতিষ্টাতা সভাপতি।
আগামী ১৪ সেপ্টেম্বরে ছাত্রদলের জাতীয় কাউন্সিলে বিভিন্ন জেলার তৃণমূলের কাউন্সিলরদের সাথে খোলাবাজার২৪ডটকমের বিভিন্ন জেলা প্রতিনিধিরা আলাপ করলে তার বলেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সংসদের সহ সম্পাদক রাজপথের ত্যাগী ছাত্রনেতা ছাত্রদলের স্লোগান মাস্টার মৃত্যুঞ্জয়ী সিরাজুল ইসলাম সিরাজ ভাই সকল সমায় আমাদের সাথে যোগাযোগ রাখেন আমাদের খোঁজখবর নেন আমরা আগামী ১৪ই সেপ্টেম্বরে আমাদের ৬ষ্ঠ কেন্দ্রীয় জাতীয় কাউন্সিলে সাধারন সম্পাদক হিসেবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্রনেতা সিরাজুল ইসলামকেই ভোটদিব।
৬ষ্ঠ কেন্দ্রীয় জাতীয় কাউন্সিলের সাধারন সম্পাদক প্রার্থী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্রনেতা সিরাজুল ইসলাম সিরাজ খোলাবাজার২৪ডটকমকে বলেন, অতীতেও রাজপথে ছিলাম বর্তমানেও আছি, ভবিষ্যতে ও থাকবো, প্রয়োজনে আবারও রক্তঝরাতে প্রস্তুত, কাউন্সিলররা যদি আমাকে সঠিক মূল্যায়ন করে কোন দায়িত্ব অর্পন করেন তা আমি নিজের জীবন দিয়ে হলেও রক্ষা করার চেষ্টা করবো।
সিরাজুল ইসলাম সিরাজ আরো বলেন, আমি মনেকরি তৃর্নমূলের নেতা কর্মীরাই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রাণ আমি তাদের সাথে সকল সমায় যোগাযোগ রাখার চেস্টাকরি, তারা আমাকে ভালবাসেন তাদের উপরে আমার আস্থা আছে তারা আমাকেই আগামী জাতীয় কাউন্সিলে তাদের মূল্যবান ভোট দিবেন এবং আমি নির্বাচিত হলে তাদের সাথেনিয়ে সারাদেশে আন্দোলন জোরালো করে গণতন্ত্র ও দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে আনবো ইনশা-আল্লাহ।