
এর মধ্যে প্রশাসন সাড়া না দেওয়ায় আজ ভোর থেকে চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও চাঁদপুর ছাড়া বাকি নয় জেলায় এই ধর্মঘট কর্মসূচির ডাক দেয়া হয়।
দাবিগুলো হল- গণ ও পণ্য পরিবহনের কাগজপত্র হালনাগাদ করার জন্য জরিমানা মওকুফ ও কাগজ যাচাইয়ের নামে হয়রানি বন্ধ করা, বিআরটিএর ভ্রাম্যমাণ আদালত দ্বারা জরিমানা বন্ধ ও পুলিশের গাড়ি রিকুইজিশন বন্ধ করা, যান্ত্রিক ত্রুটিযুক্ত ছাড়া অন্য গাড়ি ডাম্পিং স্টেশনে না পাঠানো, রেকার ভাড়া আদায় না করা, অনুমোদিত গাড়ি চলাচল ও চাঁদাবাজির টোকেন প্রথা বন্ধ করা, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে স্থাপিত ওয়ে স্কেল পরিচালনার দায়িত্ব সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেয়া, সারা দেশে একই নিয়মে ওয়ে স্কেল চালুর দাবি জানানো হয়।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় গণ ও পণ্য পরিবহন মালিক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মঞ্জুরুল আলম জানান, নয় দফা মেনে নিতে প্রশাসনকে ৭২ ঘণ্টার সময় দেয়া হয়েছিল। পরে সাড়া না দেয়াই রোববার ভোর ৬টা থেকে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে যেতে বাধ্য হচ্ছি।
যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী সব ধরণের গাড়ি ধর্মঘটে চলাচল করবে না বলে জানিয়েছে গণ ও পণ্য পরিবহন মালিক ঐক্য পরিষদ।
সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, ভোর থেকে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলায় পণ্য ও যাত্রীবাহী কোনো গাড়ি চলবে না। এই নয়টি জেলার সঙ্গে সারা দেশের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ থাকবে।