জসিম উদ্দীন খান প্রায় ১০ বছর পিরোজপুরের আওয়ামীলীগের রাজনীতি থেকে দূরে ছিল।তিনি পিরোজপুর জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি ছিল। ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিরোজপুর-১ আসনে এ কে এম এ আউয়াল এমপি নির্বাচিত হওয়ার পরে জেলা বাস মালিক সমিতি এমপির সমর্থকরা দখল করে নেয়।
রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারনে পিরোজপুর-১ আসনের এমপি জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এ কে এম এ আউয়াল জসিম উদ্দিন খানকে জেলা আওয়ামীলীগ থেকে বিতাড়িত করার জন্য তাকে জেলা কমিটির সদস্য হিশেবেও রাখেননি!
এর আগে জসিম উদ্দিন খান পিরোজপুর জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ছিলেন এবং তার রাজনীতিতে ভূমিকা ছিল চোখে পরার মতন।পিরোজপুরের রাজনীতিতে তার ছিল বিশাল এক মানবিয় কর্মী বাহীনি। এটাই ছিল তার জন্য কাল।তার প্রতিপক্ষ এই বিশাল মানবিয় কর্মী বাহীনিকে মেনেনিতে পারেনি। তাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখার জন্য জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতি তারা দখল করে নেয় এবং তাকে করে পিরোজপুর ছাড়া!
বর্তমানে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিরোজপুর-১ আসনে আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট শ.ম রেজাউল করিম এমপি এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী হওয়ার মাধ্যমে পিরোজপুর জেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সুন্দর একটি রাজনৈতিক পরিবেষ তৈরি হয়েছে বলেই এই পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবীদ জসিম উদ্দিন খান আবারও এই জেলার রাজনীতিতে সরব হতে পেরেছেন।তার এই রাজনীতিতে ফিরে আশাকে পিরোজপুরের আওয়ামীলীগের স্থানীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকরা তাকে স্বাগত জানিয়েছে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিরোজপুর-১ আসনে আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট শ.ম রেজাউল করিম এমপি এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী হওয়া ও জসিম উদ্দিন খানের আবারও রাজনীতিতে আশায় স্থানীয় আওয়ামীলীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা মনে করছে এবার হয়তো পিরোজপুর আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সকল নেতাকর্মী ও সমর্থকরা সমান মুল্যায়িত হবেন। তারা জসিম উদ্দিন খানকে আগামীতে পিরোজপুরের মেয়র হিসেবে দেখতে চান।