
মিয়ানমার থেকে আসা একের পর এক পেঁয়াজবাহী ট্রলার ভিড়ছে টেকনাফ স্থলবন্দর ঘাটে। প্রতিদিনই ৮ থেকে ১০টি ট্রলারে করে প্রায় ৯শ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আসছে এখানে। স্বাভাবিক সময়ে এ বন্দরে দিয়ে তেমন পেঁয়াজ আমদানি না হলেও বিরাজমান সংকট মোকাবেলায় ভারতের বিকল্প হিসাবে মিয়ানমারকেই বেছে নিয়েছে সরকার।
হঠাৎ করে আমদানির পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় কর্মচঞ্চল হয়ে উঠেছে এ স্থলবন্দর। তবে পেঁয়াজ সারাদেশে দ্রুত পরিবহনের ক্ষেত্রে বন্দরে অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো এবং পুলিশি হয়রানি বন্ধের দাবি জানিয়েছেন আমদানিকারক ও পরিবহন শ্রমিকরা।
এদিকে বেশি লাভের আশায় আমদানিকারক কিংবা ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট সৃষ্টির চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমনের ঘোষণা দিয়েছেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন।
টেকনাফ স্থল বন্দর থেকে গত দু’দিনে ৫০টি ট্রাকে সরবরাহ করা হয়েছে ১ হাজার মেট্রিক টনের বেশি পেঁয়াজ। আরও প্রায় ৮শ মেট্রিক টন পেঁয়াজ খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে।