
যদিও, শ্রীলঙ্কার প্রতি সমীহের কোনো কমতি নেই পাকিস্তানের অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদের। তিনি বলেন, ‘দলের সামর্থ্য নিয়ে আমার কোনো সংশয় নেই। তবে একই সাথে মনে রাখতে হবে যে, শ্রীলঙ্কাও খুব শক্ত দল। আর টি-টোয়েন্টির ফরম্যাটটাই এমন যে, এখানে নিজেদের দিনে যে কোনো দলই আসলে জিতে ফেলতে পারে। তাই, এখানে নিজেদের সেরা খেলাটা খেলার কোনো বিকল্প নেই।’
টি-টোয়েন্টি সিরিজে পাকিস্তান অভিজ্ঞদের ওপরই ভরসা করবে। এই সিরিজের জন্যই পাকিস্তান দলে ফিরেছেন তিন পুরনো খেলোয়াড় আহমেদ শেহজাদ, উমর আকমল ও ফাহিম আশরাফ। শেহজাদ সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ২০১৮ সালের জুন মাসে। স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছিলেন তিনি।
উমর সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ২০১৬ সালে; ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সে বছর সেপ্টেম্বরে খেলেছিলেন এই আকমল। আর ফাহিম সে তুলনায় সম্প্রতিই খেলেছেন। তিনি এ বছর মে মাসেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের দলে ছিলেন।
জানিয়ে রাখা ভালো, আগামী ৭ ও ৯ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে সিরিজের বাকি দুইটি টি-টোয়েন্টি। সবগুলো ম্যাচই হবে লাহোরে। এই স্টেডিয়ামের বাইরেই ২০০৯ সালে লঙ্কান ক্রিকেটারদের ওপর সন্ত্রাসী হামলা হয়েছিল, যার জের ধরে দীর্ঘ সময় পাকিস্তানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট একরকম নিষিদ্ধই ছিল।