সকাল থেকেই সমাবেশ ঘিরে বিপুল সংখ্যক র্যাব ও পুলিশের পাশাপাশি মোতায়েন করা হয়েছে। সাঁজোয়া যান এবং জলকামানবাহী গাড়ি রয়েছে সমাবেশস্থলে। এছাড়া নয়াপল্টনের আশপাশেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
দলের প্রধান কার্যালয়ের প্রধান গেটের সামনের কিছু অংশ অবস্থান করছেন নেতাকর্মীরা। সেখানে উপস্থিত আছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী আহমেদ, যুগ্ম-মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল বাসার, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন প্রমুখ।
শনিবার (১২ অক্টোবর) দুপুর ১টা থেকে জনসমাবেশ হওয়ার কথা থাকলেও পুলিশের অনুমতি না থাকায় খণ্ড খণ্ডভাবে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে জড়ো হয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে শুরু করেন। পরে খণ্ড খণ্ডভাবে মিছিলসহকারে নয়াপল্টনে জড়ো হন নেতাকর্মীরা। তবে নয়াপল্টনে আসার পথে বাধার সম্মুখিন হচ্ছেন নেতাকর্মীরা। প্রধান সড়কে আসার পথে বাধা দেয়া হচ্ছে তাদের।
সড়কের দুই পাশেই পুলিশ চেকপোস্ট বসিয়েছে। পরিচয়পত্র দেখে তাদের যেতে দেয়া হচ্ছে। সন্দেহজনক মনে হলে যেতে দিচ্ছে না পুলিশ। মূল রাস্তা দিয়ে যেতে না পারলেও আশপাশের বিভিন্ন গলি দিয়ে কার্যালয়ের সামনে হাজির হচ্ছেন তারা।
নয়াপল্টন এলাকায় দায়িত্বরত পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, যেহেতু এখন পর্যন্ত সমাবেশের অনুমতি দেয়া হয়নি অনুমতি না পেলে সমাবেশ করতে পারবে না