
জানা যায়, শনিবার শাখা ছাত্রলীগ সম্পাদক রাকিব নিজ বিভাগে ভাইভা দিতে আসেন। ভাইভা দিয়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সেলিম তোহার সাথে সাক্ষাৎ করতে যায়।
এদিকে রাকিবের ক্যাম্পাসে আসার খবর পেয়ে দলীয় টেন্টে সংগঠিত হয় পদবঞ্চিত বিদ্রোহী গ্রুপের নেতা-কর্মীরা। পরে রাকিব ট্রেজারারের রুম থেকে বের হলে রাকিবকে ধাওয়া দেয় বিক্ষুব্ধ কর্মীরা। পরে রাকিব ক্যাম্পাস থেকে চলে যায়।
এর আগে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির সাথে রাকিবের একটি অডিও ভাইরাল হয়। অডিও থেকে ৪০ লাখ টাকার বিনিময়ে রাকিবের কমিটিতে আসার বিষয়টি উঠে আসে।
এরপর শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সম্পাদকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে পদবঞ্চিত বিদ্রোহী গ্রুপ। সেই থেকে চার বার ক্যাম্পাসে এসে নিজ দলের কর্মীদের ধাওয়া খেয়ে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন রাকিব। শনিবার ক্যাম্পাসে ভাইভা দিতে এসে চতুর্থবারের মত ধাওয়া খেয়ে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন রাকিব।
এবিষয়ে রাকিব বলেন, ‘ছাত্রলীগরে নাম ভাঙিয়ে যারা ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করছে, তাদের মূল লক্ষ্য বিশ্ববিদ্যালয়েরর মেগা প্রজেক্টের টেন্ডার হাতিয়ে নেয়া। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের কাছে এদের শাস্তি দাবি করছি। এ কাজ করছে তাদের বিচার চাই।’