
- শুরুতে কাজের পরিকল্পনা তৈরি করুন
কাজের শুরুতে সঠিক পরিকল্পনা করা দিনটি সুন্দর করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিখুঁত পরিকল্পনা কাজ করার পুরোপুরি সমাধান নয়। তবে অল্প সময়ে কাজগুলো স্বত:স্ফূর্তভাবে করতে সঠিক পরিকল্পনা সহায়তা করে। সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করলে মানসিক চাপ এবং সময় দুটোই বাঁচবে।
- সময় জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে
ঝুলে থাকা কাজের কারণে সাধারণত মানসিক চাপের সৃষ্টি হয়। সময়কে সঠিকভাবে কাজে লাগালে এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। গুরুত্বপূর্ণ কাজ নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে শেষ করতে হবে। বাসায় করার জন্য অফিসের কোন কাজ রাখা যাবে না। অফিসের কাজ অফিসেই শেষ করতে হবে। বাসায় অফিসের কাজ করলে মানসিক এবং পারিবারিক অশান্তি তৈরি হয়।
- বস এবং সহকর্মীদের সঙ্গে সঠিক দুরত্ব বজায় রাখতে হবে
কাজের ক্ষেত্রে অনেক সময় সহকর্মীরা মানসিক চাপের সৃষ্টি করে। তারা ভালো বা খারাপ যেমনই হোক না কেন, তাদের সঙ্গে নির্দিষ্ট দুরত্ব বজায় রেখে চলা দরকার। তাই বলে অন্যদের থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন রাখবেন না। খেয়াল রাখবেন আপনি নিজেও যেন তাদের মানসিক চাপের কারণ হয়ে না দাঁড়ান। হাসি-খুশি কর্মক্ষেত্র আপনার কাজকে দ্রুত করতে সহায়তা করবে।
- সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসা করুন
আপনি যদি প্রতিষ্ঠানের নতুন কর্মী হোন, তাহলে কাজের ক্ষেত্রে অনেক বিষয় আপনার জানার দরকার হবে। সেক্ষেত্রে সংকোচ না করে সহকর্মী কিংবা যার সঙ্গে কথা বললে সমাধান পাবেন তাকে জিজ্ঞাসা করুন। তবে এমন কারো কাছে জিজ্ঞাসা করবেন না, যে আপনার কাজে ঝামেলা তৈরি করবে। নিজেকে পুনরায় তৈরি করতে কাজে বিরতি নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করলে ফলাফল ভালো হয় না। বিরতি নিয়ে নতুন উদ্যমে কাজ করবেন।
- কাজে বিরতি নিন
নিজেকে পুনরায় তৈরি করতে কাজে বিরতি নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করলে ফলাফল ভালো হয় না। বিরতি নিয়ে পরিবার কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে ভ্রমন করে নতুন উদ্যমে কাজ করবেন।