
সকালে ক্যাম্পাসের প্রশাসনিক ভবনের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন তারা। প্ল্যাকার্ড হাতে নানা স্লোগানে অধ্যক্ষ লাঞ্ছিত করার ঘটনায় জড়িত ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের প্রতিষ্ঠান থেকে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবি জানান।
ছাত্রলীগ নেতা সৌরভসহ মামলার মূল আসামিরা এখনো গ্রেফতার না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন আন্দোলনকারীরা।
এদিকে অধ্যক্ষের করা মামলায় আরও তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ নিয়ে মামলাটিতে ৮ জনকে গ্রেফতার করা হলো। মূল অভিযুক্ত হিসেবে যাদের নাম এসেছে তাদেরকেও আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ক্লাসে উপস্থিতি কম থাকায় দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ না দেয়ায় ক্ষিপ্ত হয় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এরই জেরে শনিবার দুপুরে অধ্যক্ষ ফরিদ উদ্দীন আহম্মেদকে তুলে নিয়ে গিয়ে পুকুরের পানিতে ফেলে দেয় ছাত্রলীগ নেতা সৌরভ ও তার সহযোগীরা। সাঁতার জানায় প্রাণে বেঁচে যান তিনি।