নদী এখন অনেকটা শান্ত, নেই বেপোরোয়া স্রোতের ঝাপাঝাপি। নদীর এ শান্ত রূপ সেতুর কাজে এনেছে গতি। বর্ষায় যখন ৪ মাসে বসানো গেছে মাত্র ১টি স্প্যান, সেখানে গত একমাসেরও কম সময়ের মধ্যে বসেছে ৩টি স্প্যান। ১৯ নভেম্বর ১৬তম, ২৬ নভেম্বর ১৭তম স্প্যানটি বসানোর পর এবার বসতে যাচ্ছে ১৮তম স্প্যান।
প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম জানান, এখন পর্যন্ত পুরো প্রকল্পের কাজে অগ্রগতি হয়েছে ৭৬ ভাগ। এর মধ্যে সেতুর কাজে অগ্রগতি হয়েছে ৮৫ ভাগ আর নদী শাসনের কাজ ৬৫ ভাগ।