টস জিতে প্রতিপক্ষকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান চট্টগ্রামের অধিনায়ক রিয়াদ এমরিত। দ্বিতীয় ওভারেই ওপেনার রনি তালুকদারকে তুলে নেন রুবেল হোসেন। এরপর মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গে জুটি গড়ে দলকে এগিয়ে নেন জনসন চার্লস। মিঠুন ধীর গতিতে খেললেও চার্লস ছিলেন বিস্ফোরক। তবে বেশিক্ষণ ক্রিজে থাকতে পারেননি চার্লস। ৩৫ রানে চার্লসের বিদায়ের পর জীবন বেন্ডিসও ফিরে যান দ্রুতই।
এরপর অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের সঙ্গে জুটি গড়েন মিঠুন। ধীরে শুরু করা মোসাদ্দেক শেষ পর্যন্ত খোলস ছেড়ে সেভাবে বের হতে পারেননি। শেষ ওভারে রুবেলের বলে এমরিতের হাতে ক্যাচ দেয়ার আগে ৩৫ বলে ২৯ রান করেন তিনি। অন্যদিকে শুরুতে ওয়ানডে মেজাজে খেলা মিঠুন ইনিংসের মাঝামাঝি থেকে হাত খুলতে থাকেন। শেষ দিকে কার্যকরি ব্যাটিং করে ৪৮ বলে ৮৪ রানে অপরাজিত থাকেন মিঠুন।
বল হাতে ৪ ওভারে ২৭ রান খরচায় ২ উইকেট তুলে নিয়েছেন রুবেল হোসেন। এছাড়া ১টি করে উইকেট শিকার করেছেন নাসুম আহমেদ এবং রিয়াদ এমরিত।
স্কোর:
সিলেট থান্ডার্স: ১৬২/৪ (২০)
রনি তালুকদার ৫ (৮)
জনসন চার্লস ৩৫ (২৩)
মোহাম্মদ মিঠুন ৮৪* (৪৮)
জীবন মেন্ডিস ৪ (৪)
মোসাদ্দেক হোসেন ২৯ (৩৫)
নাজমুল হোসেন ১* (২)
বোলার:
নাসুম আহমেদ ৪-০-৩৪-১
রুবেল হোসেন ৪-০-২৭-২
রিয়াদ এমরিত ৪-০-৩৮-১
মুক্তার আলি ৩-০-২২-০
নাসির হোসেন ৪-০-২২-০
রায়ান বুর্ল ১-০-১৫-০