
যদি মহাকাশে ভ্রমণে যেতে চান, এখনই ভাবুন কীভাবে অর্থের যোগান দেবেন। কারণ ২০২০ সাল থেকে যাচ্ছে মহাকাশ ভ্রমণের অন্যতম বছর। চলতি বছরই মহাকাশে ক্রুসহ যাত্রা করবে বোয়িংয়ের সিএসটি-ওয়ান হান্ড্রেড স্টারলাইনার মহাকাশযান। পরীক্ষামূলকভাবে চলতি বছরই মহাকাশে যাবে মহাকাশযান স্পেস এক্স ড্রাগন। বিলিয়নিয়ার অ্যামাজানের জেফ বেজসের ব্লু অরিজিন রকেটও মহাকাশে যেতে প্রস্তুত হবে চলতি বছরই। মহাকাশে ভ্রমণে যেতে প্রস্তুত ভার্জিন গ্যালাটিকও। প্রতিবেদন বলছে, টিকিটের দাম আড়াই লাখ ডলার হলেও এরইমধ্যে বুকিং দিয়েছেন ৬শ’ জন।
তবে দুঃসংবাদ আছে মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর জন্য। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উৎপাদন পদ্ধতি পরিবেশবান্ধব করার চাপ এসেছে। একই পথে হাঁটতে হবে টেলিভিশন, ফ্রিজ, ওয়াশিংমেশিনসহ বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য তৈরির জন্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে চাপ দিচ্ছে বিভিন্ন দেশের সরকার। বর্তমানে পৃথিবীতে ১ হাজার ৮শ’ কোটি ফোন অব্যবহৃত আছে। ২০১৯ সালে বিক্রি হয়েছে ১৩০ কোটি ফোন।
এদিকে ২০২০ সালে মোবাইল কোম্পানিগুলো নিয়ে আসছে ফ্লেক্সিবল ডিসপ্লে সংবলিত ফোন। পাশাপাশি তৈরি হবে হাইস্পিড নেটওয়ার্ক সংবলিত ফোন। ২০১৯ সালেই অন্তত ২০ টি দেশ ফাইভ জি এনেছে। ২০২০ সালের শেষে এ সংখ্যা দ্বিগুণ হবে বলে মনে করছে টেক প্রতিষ্ঠানগুলো। ২০২০ সালে মাইলফলক হতে পারে কোয়ান্টাম কম্পিউটার। গুগলের গবেষণা বলছে, সুপার ফাস্ট কম্পিউটার যে কাজ করতে ১০ বছর লাগে, কোয়ান্টাম কম্পিউটারের লাগে ২০০ সেকেন্ড। এ পদক্ষেপ সফল হলে কেমিস্ট্রি, ফার্মাসিউটিক্যালস এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অভাবনীয় উন্নতি হবে।