
পূণির্মা বলেন, ‘এটা একটি ঐতিহাসিক চরিত্র। তবে এখানে আমার উপস্থিতি কম পরিসরে। কিছুটা ক্যামিওর মতো। বঙ্গবন্ধুর যৌবনকালের সময়টুকুতে দেখা যাবে আমাকে। তিনি তখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছেন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর সঙ্গে সারাদেশে আন্দোলন করে বেড়ান। আর আমি ঘর সামলাই। অল্প সময়ের হলেও খুব চ্যালেঞ্জিং একটা চরিত্র। এখানে আমাকে ইয়াং বয়সে দেখা যাবে। আশা করছি এ চলচ্চিত্রটি দেখে দর্শক অনেক কিছু জানতে পারবেন।’
তিনি জানান, ছবিতে তার অংশের কাজ শেষ হয়েছে। এখন চলছে অন্যদের শুটিং। ছবিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন ও অবদান তুলে ধরা হয়েছে।
চলচ্চিত্রটির নির্মাতা জুয়েল মাহমুদ বলেন, ‘অনেকদিনে আশা ছিল ঐতিহাসিক গল্প নিয়ে একটি ছবি নির্মাণ করার। প্রথমেই বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা চরিত্রটি নিয়ে বেশি ভেবেছি। অভিনেত্রী পূর্ণিমাকে আমার এ চরিত্রের জন্য মানানসই মনে হয়েছে। আশা করছি পূর্ণিমা অভিনীত চরিত্রটি দর্শকের ভালো লাগবে।’