
গোটা ঘটনা নিয়ে সোমবার তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন আইসিসির ম্যাচ রেফারি গ্রায়েম ল্যাব্রয়। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, শাস্তি পেয়েছেন বাংলাদেশের তৌহিদ হৃদয়, শামিম হোসেন ও রকিবুল হাসান এবং ভারতের আকাশ সিং ও রবি বিষ্ণয়। আইসিসির আচরণবিধি ভাঙার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তৃতীয় মাত্রার শাস্তি দেওয়া হয়েছে তাদের।
বাংলাদেশের তৌহিদ পেয়েছেন ১০টি সাসপেনশন পয়েন্ট, যা ৬টি ডিমেরিট পয়েন্টের সমান। শামিমের সাসপেনশন পয়েন্ট ৮টি হলেও ডিমেরিট পয়েন্ট ৬টিই থাকছে। আর স্পিনার রকিবুল চারটি সাসপেনশন পয়েন্ট পেয়েছেন, যা ৫ ডিমেরিট পয়েন্টের সমান। এ পয়েন্টগুলো তাদের ক্যারিয়ারে আগামী দুই বছর থেকে যাবে।
আর ভারতের আকাশ আট সাসপেনশন ও ৬ ডিমেরিট পয়েন্ট পেয়েছেন। বিষ্ণয় প্রথম অপরাধের জন্য ৫ সাসপেনশন ও পাঁচ ডিমেরিট পয়েন্ট পেয়েছেন। আর ২৩তম ওভারে বাংলাদেশের অভিষেক দাস আউট হওয়ার পর ‘খারাপ ভাষা ব্যবহার, অশালীন ইঙ্গিত এবং অবজ্ঞাসূচক অঙ্গভঙ্গি’ করায় পেয়েছেন দুটি বাড়তি ডিমেরিট পয়েন্ট।
এই ডিমেরিট পয়েন্ট দুই বছর বহাল থাকবে। এক সাসপেনশন পয়েন্টের অর্থ হলো অনূর্ধ্ব-১৯ পর্যায় বা এ দলের হয়ে একটি ওয়ানডে বা টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলতে না পারার শাস্তি। অর্থাৎ এই দু’বছরে তারা ডি মেরিট পয়েন্টের সমান ম্যাচ মিস করবেন। এরপরে উঠে যাবে তাদের শাস্তি। বেশ বড় শাস্তি পেলেন এ পাঁচ ক্রিকেটার।