বিএনপির মহাসচিব আরো বলেন, ‘বিএনপিসহ বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের ওপর নিপীড়ন ও জুলুম নিঃসন্দেহে সরকারের অশুভ ইচ্ছে বাস্তবায়নেরই ইঙ্গিতবাহী। তবে সরকারের দুঃশাসনের অবসান ঘটাতে জনগণ যেকোনো মুহূর্তে রাস্তায় নেমে আসবে।’
আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল এসব অভিযোগ করেন।
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান কবীর, বিএনপিনেতা আমির আলী, আব্দুর রশিদ ঢালী, জামিলুর রহমান বাবলু, মোস্তাফিজুর রহমান, নজরুল ইসলাম বেলাল, আনিচুর রহমান, আল মামুন, আব্দুর রহিম, শরিফুল ইসলাম, যুবদলনেতা শফিকুল ইসলাম দুলু, কামাল হোসেন, আব্দুল গফফার মিঠু, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা এম নুরুজ্জামান, এস এম আবু বক্কর, ছাত্রদলের নেতা আব্দুল্লাহ আল কাইয়ুম আবুসহ অজ্ঞাত আরো ১৫-১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব এই বিবৃতি দেন।
একে ‘মিথ্যা’ মামলা আখ্যায়িত করে তা অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবি জানান মির্জা ফখরুল। তিনি আরো বলেন, ‘বর্তমানে করোনাভাইরাস ও বন্যার দুর্যোগকালে দেশে গরিব মানুষ ক্ষুধার জ্বালায় হাহাকার করছে। এই অসহায় ও ক্ষুধার্ত মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে বিএনপির ব্যাপক ত্রাণ তৎপরতাকে কোনোভাবেই বরদাস্ত করতে পারছে না এই জুলুমবাজ সরকার। তাই মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে ভরে ফেলাসহ তাদের নানাভাবে নানা কায়দায় হেনস্থা করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে বর্তমান শাসকগোষ্ঠী।’