ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়, গতকাল শনিবার হোয়াইট হাউসের সামনে নিজের সমর্থকদের উদ্দেশে ভাষণ দেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তোলেন- করোনা আক্রান্ত ট্রাম্প থেকে অন্যদের শরীরে ভাইরাসটির সংক্রমণ নিয়ে। তখনই মুখ খুললেন ডা. মেমো।
গত ৮ অক্টোবর ট্রাম্প টুইট করে জানিয়েছিলেন, তিনি ও তার স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্পের করোনাভাইরাসের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। আক্রান্তের পর পর তিনি হোয়াইট হাউসে পরীক্ষামূলক একটি ইনজেকশন নেন। মেলানিয়া ট্রাম্পের চেয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অবস্থা বেশি গুরুতর থাকায় তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। তিন দিন হাসপাতালে থেকে ট্রাম্প তার সরকারি বাসভবনে ফিরে আসেন।
হাসপাতাল থেকে ফিরে ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘করোনাকে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। ’তবে তার এ কথায় আস্থা রাখার মতো না। আক্রান্ত এবং মৃতের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে তার দেশ। যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৭৯ লাখ ৪৫ হাজার ৫০৫ জন। ভাইরাসটিতে যুক্তরাষ্ট্রের ২ লাখ ১৯ হাজার ২৮২ জন মারা গেছেন। আর প্রাণঘাতী এ ভাইরাস থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০ লাখ ৮৯ হাজার ৮৪২ জন সুস্থ হয়েছেন।