‘গুপ্তধন’ পাওয়া গেছে এমন খবরে এলাকার শতশত মানুষ দেখতে আসে ওই হাড়াটি। তবে তার মধ্যে কিছু পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আবুল কালম আজাদ।
তিনি বলেন- কর্মসৃজনের শ্রমিকরা কবরস্থান সংস্কারের কাজ করছিলেন। কবরস্থানের এক পাশে মাটি খোঁড়ার সময় প্রায় তিন ফিট নিচে একটি বড় মাটির হাড়ি পাওয়া যায়। যার উচ্চতা প্রায় ৩ ফিট ও পরিধি ৮ ফিট। হাড়িটির ভিতরে কিছু আছে কি না তা জানতে পুলিশের উপস্থিতিতে সেটি বের করার চেষ্টা করা হয়। এ সময় হাড়িটি ভেঙ্গে যায়।
৬২ বছর বয়সী ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম বলেন- যতদূর জানা যায়, প্রায় শত বছরের পুরনো এই কবরস্থান। কবরস্থানটি এক সময় রাধার ভিটে নামে পরিচিত ছিল। রাধা নামের একজন হিন্দু ব্যক্তির বসতি ছিল সেখানে। সে বসতি বিলুপ্ত হওয়ার পর কালের বিবর্তনে সেখানে এলাকার কবরস্থান গড়ে তোলা হয়।