পরে তাঁর বাড়ির বর্তমান মালিককে অনুরোধ করে বাড়িটি ভাড়া নেন তিনি। এখন প্রতি মাসে এক হাজার ২০০ টাকা করে ভাড়া দিতে হচ্ছে তাঁকে। বিষয়টিকে নিয়তি বলেই দেখছেন অসহায় এই বীর মুক্তিযোদ্ধা। হতাশাজনক কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘দেশ স্বাধীনের পর থেকে অন্য বাড়িতে দিনমজুরের কাজ করে সংসার চালিয়েছি। আমার নগদ পুঁজি বা জমি বলতে কিছুই নেই। এ কারণে ভাড়ায় থাকতে হচ্ছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আতাউর রহমান খান বলেন, ‘বিয়ানীবাজারের গৃহহীন মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা দেওয়া হয়েছে। ইউনিয়ন কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করে আমি আগামীতে নতুন তালিকা করা হলে শফিক উদ্দিনের নাম অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করব।