
তিনি আগত অতিথিদের উদ্দেশে বলেন, ইতালিতে প্রায় আড়াই লাখ বাংলাদেশির বসবাস। আর প্রতিদিন প্রায় ৪ থেকে ৫শ’ বাংলাদেশি সেবা গ্রহণের জন্য দূতাবাসে আসেন। সুতরাং সামান্য ত্রুটি বিচ্যুতি থাকতে পারে, তাই সবার সহনশীল হতে হবে। তাছাড়া আপনারা জানেন যে, ইতালির বিভিন্ন শহরে দূতাবাসের কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময়ে কনসুল্যার সার্ভিস দিয়ে থাকে; যা শুধু আপনাদের অর্থাৎ প্রবাসীদের সুবিধার্থে।
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা তাদের বক্তব্যে প্রবাসী বাংলাদেশিদের দূতাবাস সম্পর্কিত অতীতের বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরেন। রাষ্ট্রদূত তা মনোযোগসহ শোনেন এবং অতীতে যা হয়েছে তা আর পুনরাবৃত্তি হবে না বলেও রাষ্ট্রদূত আশ্বস্ত করেন।
এ সময় দূতাবাসের কর্মকর্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- কাউন্সিলর ও দূতালয় প্রধান সিকদার মো. আশরাফুর রহমান, কাউন্সিলর (শ্রম) এরফানুল হক, কাউন্সিলর রাজীব ত্রিপুরা এবং প্রথম সচিব শেখ সালেহ আহাম্মেদ।
উপস্থিত ছিলেন- ইতালি আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এমএ রব মিন্টু, কমিউনিটির প্রবীণ ব্যক্তিত্ব ইতালি আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আলি আহাম্মদ ঢালী, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছসেবক লীগ টাঙ্গাইল জেলা শাখার সাবেক আহ্বায়ক মাসুদুর রহমান সিদ্দিকী, রোম মহানগর আওয়ামী লীগ সিনিয়র সহসভাপতি স্বপন হাওলাদার, আওয়ামী লীগ নেতা ব্যবসায়ী বাতেন হাওলাদার, ইতালি বাংলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন লিটন প্রমুখ।