সভায় জামুকার সদস্য ও সংসদ সদস্য এবং সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের খেতাব বাতিলের পাশাপাশি জিয়াউর রহমানের রাষ্ট্রীয় খেতাব বাতিলের পক্ষে মতামত দেন। সভায় সবাই এ বিষয়ে একমত হন।
সভায় সিদ্ধান্ত হয় যে, জিয়াউর রহমানের মতো এ রকম আরও যারা রয়েছে, তাদের বিষয়েও পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সভায় লাল মুক্তিবার্তা তালিকা থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের নাম বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এজন্য শাজাহান খানকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি বিতর্কিতদের নামের একটি তালিকা তৈরি করে পরের বৈঠকে উপস্থাপন করবে। এই কমিটি প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা পুরস্কার প্রত্যাহারের বিষয়টিও খতিয়ে দেখবে বলে জানান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা।
মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেতে প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও প্রকৌশলীর আবেদন বিবেচনায় পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান এবং বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সহ-সভাপতি ছাদিকুর রহমান ওরফে হিরু ও এলজিইডির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী ওয়াহিদুর রহমানের মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির আবেদন পর্যালোচনা করা হবে বলে জানা গেছে।