
নিহত মোহাম্মদ আলী ভারতের আসাম রাজ্যের হাটশিঙ্গিমারী জেলার পুড়ান দিয়ারা থানাধীন পুড়ান ছাটকড়াইবাড়ী মন্ডলকান্দি গ্রামের জাকির হোসেনের ছেলে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, খেতারচর সীমান্ত দিয়ে কাঁটাতারের বেড়ার ওপর দিয়ে বাঁশের তৈরি আড়কি লাগিয়ে বিশেষ কায়দায় ভারত থেকে গরু পাচার করে দিচ্ছিল ভারতীয় চোরাকারবারিরা। গরু পারাপারের সময় ভারতীয় চোরাকারবারিরা কাটাতারের বেড়ার এপারে নোম্যান্স ল্যান্ডে এসে পড়ে। এ অবস্থায় ভারতের দ্বীবচর বিএসএফ ক্যাম্পের টহলরত সদস্যরা ‘বাংলাদেশি গরু চোরাকারবারি’ ভেবে গুলি ছুঁড়তে থাকে। বিএসএফ’র ছোড়াগুলিতে মোহাম্মদ আলী নামের ওই ভারতীয় যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে সকালের দিকে কাঁটাতারের বেড়ার গেট খুলে নোম্যান্সল্যান্ড থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার করে ক্যাম্পে নিয়ে যায় বিএসএফের সদস্যরা।
দাঁতভাঙ্গা বিজিবি ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার জয়েন উদ্দিন বলেন, আমরা খোঁজখবর নিয়ে নিশ্চিত হয়েছি বিএসএফের গুলিতে নিহত ওই যুবক ভারতের চোরাকারবারি দলের সদস্য।