মেলা প্রাঙ্গণে কথা হয় নিলুফার ইয়াসমিন নামে একজনের সঙ্গে। তিনি একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে কাজ করেন। বাংলানিউজকে নিলুফার বলেন, মেলায় আসার একটা অন্যতম কারণ হলো এখানে প্রচুর ডিজাইনের অলংকার এক জায়গাতেই দেখা যাচ্ছে। মার্কেটে গেলে অনেক ঘুরতে হয়। তাছাড়া এখানে অফারও পাওয়া যাচ্ছে, তাই দেখতে এলাম। মনমতো হলে নেবো।
কথা হয় বনানী এলাকার বাসিন্দা রাশেদুল ইসলামের সঙ্গে। বাংলানিউজকে রাশেদুল বলেন, পরিবার সঙ্গে নিয়ে এলাম। আমার একটা মেয়ে আছে ৮ বছরের। ওর জন্য কানের দুল কিনব। স্ত্রীর জন্যও অলংকার দেখতে এলাম। মেলার আয়োজন বেশ চমৎকার লাগলো। মেলায় অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানের বিক্রেতারা জানান, এবারের মেলায় বেশ ভালো সাড়া পেয়েছেন তারা। প্রায় সারাদিনই হলভর্তি ক্রেতা-দর্শনার্থীরা ছিলেন। প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সাড়া পেয়েছেন এমন মন্তব্যও করেছেন অনেকে।
এবারের বাজুস ফেয়ারে ক্রেতাদের জন্য র্যাফেল ড্রয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ক্রেতারা যে প্রতিষ্ঠানের অলংকার ক্রয় করবেন, সেই প্রতিষ্ঠান থেকেই র্যাফেল ড্র’র কুপন সংগ্রহ করবেন। এছাড়া জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানগুলো ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণে বিশেষ অফার দিচ্ছে। ৩ দিনব্যাপী এবার বাজুস ফেয়ারে ৮টি প্যাভিলিয়ন, ১২টি মিনি প্যাভিলিয়ন ও ৩০টি স্টলে দেশের ঐতিহ্যবাহী ৫০টি জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।