বৃহঃ. অক্টো ১০, ২০২৪
Logo Signature
Agrani Bank
Rupali Bank
Advertisements

এম, আবুল হোসেন দুলাল: বাংলাদেশে প্রতিদিন ডিমের চাহিদা প্রায় চার কোটি,এটার বিপরীতে ভারত থেকে সাত মাসে আড়াই লাখ ডিম আমদানী করতে গিয়ে দামের তুলনা করেছেন অনেকেই কিন্তু দামের তুলনা করতে গিয়ে যারা বলছেন ভারতের ডিম কম দামে পাওয়া যাচ্ছে লেখাটা তাদের জন্য। তারা ভারত প্রেমীদের বলে অনেকে আখ্যা দিয়েছেন।

বাংলাদেশের মুরগির খাদ্যে প্রাণিজ প্রোটিন (মিট অ্যান্ড বোন মিল) ব্যবহার হয়না। কারণ এতে শুকরের মাংস বা হাঁড় ব্যবহার হয় বলে এটি বাংলাদেশে নিষিদ্ধ, এটি সস্তাও বটে। ভারতে মিট অ্যান্ড বোন মিল ব্যবহার হয়। এছাড়া এন্টিবায়োটিক গ্রোথ প্রমোটর ও বাংলাদেশে নিষিদ্ধ।

বাংলাদেশের ডিমের ওজন প্রায় ৬০ গ্রাম। ভারতের ডিমের ওজন অপেক্ষাকৃত কম এবং সাইজে ছোট।

তাই আপনাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে বলে ডিম ব্যাবসায়ীরা মন্তব্য করেছেন যে, সস্তায় শুকরের চর্বি সমৃদ্ধ ভারতীয় ডিম খাবেন নাকি দেশের উদ্ভিদজাত প্রোটিন সমৃদ্ধ ডিম খাবেন, সেটি ভোক্তাদের একান্ত নিজের ব্যাপার।

দেশীয় শিল্প দেশীয় উদ্দোক্তাদের বাঁচিয়ে রাখতে দেশীয় পন্যের পাশে দাঁড়ান। পাশাপাশি ভারতীয় সকল পন্য বর্জনের জন্য ব্যাবসায়ীরা আহবান জানান।