সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫
নকল বা ভেজাল ওষুধের ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এক শ্রেণির চিকিৎসক নানা ধরনের সুবিধা নিয়ে অখ্যাত প্রতিষ্ঠানের তৈরি করা ভেজাল ওষুধ ব্যবস্থাপত্রে লিখে দিচ্ছেন। ফলে রোগীরা বাধ্য হয়ে ওই ওষুধ কিনে খাচ্ছেন। ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ‘আগে চিকিৎসকদের ওষুধের নমুনা দিলেই হতো। এখন আর ওষুধের নমুনা তারা নেন না। তাদের এখন নগদ টাকা দিতে হয়। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের কাছে ওষুধ কোম্পানির চেক বর্তমানে পৌঁছে যাচ্ছে। কখনও কখনও বিদেশে যাওয়ার জন্য বিমান টিকিট, বাসার ফ্রিজ, এয়ার কন্ডিশনার, গাড়ি পর্যন্ত কিনে দিচ্ছে ওষুধ কোম্পানিগুলো। চিকিৎসকের খ্যাতির উপর নির্ভর করে তার পেছনে কত খরচ করবে তারা।’
মো. আমিরুজ্জামান জানান, নীলফামারীর বাণিজ্যিক শহর সৈয়দপুরের বিভিন্ন ওষুধের দোকানে নিষিদ্ধ ওষুধ “োরছে বিক্রি হচ্ছে। অথচ এ ব্যাপারে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না প্রশাসন। গ্রামগঞ্জের হাতুরে ডাক্তাররা এসব ওষুধ প্রয়োগ ও বিপণন চালিয়ে যাচ্ছেন। এসকল কোম্পানির স্থানীয় প্রতিনিধি ও কর্মকর্তাসহ ওষুধ ব্যবসায়ীরা এনিয়ে কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।