খো
লা বাজার২৪ ॥ শনিবার, ৭ নভেম্বর ২০১৫: আজ যখন মহান বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে লাখো জনতার স্রোত জিয়ার মাজারে উপস্থিত হয়েছিলো সেখানে জাতীয় ঐক্যের সোলগা
নের পরিবর্তে ব্যক্তিগত সোলগানই বেশি মুখরিত হয়েছিল। জাতি একটি কঠিন সময় পার করছে। সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দলের পরিচ্ছন্ন নেতা হিসেবে পরিচিত বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর শুধুমাত্র বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের সাথে আতাত না করায় কারারুদ্ধ হয়েছেন। একইভাবে কারারুদ্ধ হলেন বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। অনেক আগে থেকেই কারা ভোগ করছেন প্রবীন জননেতা এম.কে আনোয়ার, ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন, তরুণদের অত্যন্ত প্রিয় নেতা এ্যাড. রুহুল কবির রিজভীসহ শত শত শীর্ষ নেতা ও হাজার হাজার তৃণমূল নেতাকর্মী এখন কারাগারে মানবেতর জীবনযাপন করছে। জিয়া পরিবার এখন দেশের বাইরে। মামলার বোঝা মাথায় নিয়ে সূদূর লন্ডনে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নানা রকম পরিকল্পনা যখন করছেন তখনও ৭ই নভেম্বরের চেতনা থেকে সরে আসার কারণে জাতিকে চরম খেসারত দিতে হচ্ছে। ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর সিপাহী বিল্পব জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করার জন্য মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে বন্দীদশা থেকে মুক্ত করে এনেছিলেন। সেদিন তারা নারায়ে তাকবীর, আল্লাহ আকবর- বাংলাদেশ, জিন্দাবাদ সেøাগানে জাতীয়তাবাদ ও ইসলামী মূল্যবোধের সকল শক্তিকে এক প্লাটফর্মে এনেছিলেন। এখন সেখান থেকে আমরা অনেক দূরে সরে এসেছি। এখন অমুক ভাই এগিয়ে চল, আমরা আছি তোমার সাথে, তমুক ভাইয়ের ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই- এই ব্যক্তিগত সেøাগানের মধ্য দিয়ে গোটা জাতি আজ বহুভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আর সে কারণেই ২০ দলীয় জোট নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ রাজনৈতিক শীর্ষ নেতারা বার বার জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েও তেমন কোন সাড়া পাচ্ছে না। রাজনীতির মাঠে বিশ্বাস, আস্থা ও শ্রদ্ধার সংকট প্রকট আকারে ধারণ করেছে। নেতৃত্বের প্রতি কর্মীদের সীমাহীন অবিশ্বাস ও অনাস্থা এখন রাজনীতির ময়দানে সবচেয়ে বড় অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাজনীতির মাঠ থেকে দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। আর সেই শূন্যস্থান দখল করে নিচ্ছে একশ্রেণির কালো টাকার ব্যবসায়ী, ভূমিদস্যু, ক্ষমতালোভী ও পেশীশক্তির ব্যক্তিবর্গ। ফলে প্রকৃত তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সুবিধাবাদীদের কাছে পৌছতে পারছে না বা তারা স্বেচ্ছায় তাদের সংস্পর্শে আসছে না। সেই শূন্য জায়গায় চাটুকার আর দালালরা মিশে নিজেদের আখের গুছিয়ে রাজনীতিকে আরও কুলুসিত করছে। এর মধ্যে নতুন মাত্রায় যুক্ত হয়েছে ভোটারবিহীন সরাকারের গদি রক্ষার অপকৌশল ও ষড়যন্ত্র। বর্তমান ক্ষমতায় যারা রয়েছে তারা নিজেরাও বিশ্বাস করে সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক পন্থায় সরকারী আমলা, পুলিশ, র্যাব ও সরকারী কর্মচারীদেরকে নির্লজ্জভাবে ব্যবহার করে ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারি একতরফাভাবে ভোটারবিহীন সরকার গঠন করেছে। সেই সরকার দেশ-বিদেশে চরমভাবে বিতর্কিত হওয়ার ফলে তাদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার দৌড়ে প্রতিযোগিতায় থাকায় দেশের আইন-শৃঙ্খলা ভেঙ্গে পড়েছে। প্রশাসনের তৃণমূল থেকে শীর্ষ পর্যন্ত ঘুষ, দুর্নীতি এখন ওপেন-সিক্রেট একটি ঘটনায় পরিণত হয়েছে। স্বয়ং দুর্নীতি দমন কমিশনেও মহাদুর্নীতিবাজদেরকে দুর্নীতিমুক্ত সার্টিফিকেট প্রদান করে নিজেদেরকে বিতর্কিত করে ফেলেছে। দেশে সীমাহীন গুম, খুন, নারী-শিশু নির্যাতনসহ বিশিষ্ট বিদেশী নাগরিক খুন হওয়ার মতো ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটার সাথে সাথে মূল খুনীদের আড়াল করে সরকারের প্রশাসন থেকে বলে হচ্ছে ২০ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে এই ধরনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। যাতে করে বিদেশীদের কাছে ভোটারবিহীন সরকারের ক্ষমতার মেয়াদ বৃদ্ধি করা যায়। এতে করে সারাদেশে একের পর এক মুক্তচিন্তার মানুষসহ সাধারণ মানুষ নির্বিচারে হত্যা হচ্ছে, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের প্রকাশ্যে অস্ত্রের মহড়া এবং তাদের অন্তদ্বন্ধে শিক্ষাজীবন দুর্বিসহ হয়ে পড়েছে। পঞ্চম শ্রেণি থেকে শুরু করে বিসিএস পর্যন্ত সকল পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস এখন নিয়মিত একটি ঘটনায় পরিণত হয়েছে। ভর্তি পরীক্ষায় মেডিকেল ছাত্ররা অংশ নিয়ে তারা এখন রাজপথে নতুন করে পরীক্ষা দেয়ার দাবীতে আন্দোলন করছে কারণ সেখানেও প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে। বাংলাদেশের সৃষ্টির ইতিহাস থেকে এই পর্যন্ত ধর্মীয় মূলবোধের প্রতি অগাধ আস্থা ও বিশ্বাসকেও এবার গলা টিপে হত্যা করা হয়েছে। পবিত্র আশুরার দিনের পূর্বে তাজিয়া মিছিলের প্রস্তুতি সভায় বোমা হামলার মতো দুঃখজনক ঘটনা জাতিকে দেখতে হয়েছে। এতকিছু ঘটনা ঘটার পরও এখনও আমরা ভাবছি। কারণ আমাদের চেতনায় ৭ই নভেম্বর এখন স্বপ্নীল চেতনার মতো রয়েছে। ২০ দলীয় জোট নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া চিকিৎসার উদ্দেশ্যে যখন লন্ডনে গিয়েছেন তার না ফেরার ব্যাপারে সরকারের ভিতরে বাহিরে এমনকি দলীয় অভ্যন্তরে নানামুখী ষড়যন্ত্রে ব্যস্ত রয়েছে বর্তমান ভোটারবিহীন সরকার। তারা মনে করেন জিয়া পরিবারের কেউ যদি দেশের মাটিতে থাকতে না পারে তাহলে তাদের ক্ষমতার মসনদ অটুট থাকবে। এখনই সময় ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বরের চেতনাকে ধারণ করে ব্যক্তি ব্যক্তি সম্পর্ক তৈরি না করে জাতীয়ভাবে জাতিকে রক্ষা করার জন্য দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে দেশের কল্যাণে নিজেকে এবং নিজেদেরকে উৎসর্গ করার মনোবল নিয়ে ঐক্যবদ্ধ যদি হওয়া যায় তাহলে দুঃশাসনের পতন সময়ের ঘটনা মাত্র। লেখক : মোঃ মঞ্জুর হোসেন ঈসা প্রেসিডিয়াম সদস্য, এনডিপি

নের পরিবর্তে ব্যক্তিগত সোলগানই বেশি মুখরিত হয়েছিল। জাতি একটি কঠিন সময় পার করছে। সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দলের পরিচ্ছন্ন নেতা হিসেবে পরিচিত বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর শুধুমাত্র বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের সাথে আতাত না করায় কারারুদ্ধ হয়েছেন। একইভাবে কারারুদ্ধ হলেন বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। অনেক আগে থেকেই কারা ভোগ করছেন প্রবীন জননেতা এম.কে আনোয়ার, ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন, তরুণদের অত্যন্ত প্রিয় নেতা এ্যাড. রুহুল কবির রিজভীসহ শত শত শীর্ষ নেতা ও হাজার হাজার তৃণমূল নেতাকর্মী এখন কারাগারে মানবেতর জীবনযাপন করছে। জিয়া পরিবার এখন দেশের বাইরে। মামলার বোঝা মাথায় নিয়ে সূদূর লন্ডনে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নানা রকম পরিকল্পনা যখন করছেন তখনও ৭ই নভেম্বরের চেতনা থেকে সরে আসার কারণে জাতিকে চরম খেসারত দিতে হচ্ছে। ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর সিপাহী বিল্পব জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করার জন্য মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে বন্দীদশা থেকে মুক্ত করে এনেছিলেন। সেদিন তারা নারায়ে তাকবীর, আল্লাহ আকবর- বাংলাদেশ, জিন্দাবাদ সেøাগানে জাতীয়তাবাদ ও ইসলামী মূল্যবোধের সকল শক্তিকে এক প্লাটফর্মে এনেছিলেন। এখন সেখান থেকে আমরা অনেক দূরে সরে এসেছি। এখন অমুক ভাই এগিয়ে চল, আমরা আছি তোমার সাথে, তমুক ভাইয়ের ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই- এই ব্যক্তিগত সেøাগানের মধ্য দিয়ে গোটা জাতি আজ বহুভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আর সে কারণেই ২০ দলীয় জোট নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ রাজনৈতিক শীর্ষ নেতারা বার বার জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েও তেমন কোন সাড়া পাচ্ছে না। রাজনীতির মাঠে বিশ্বাস, আস্থা ও শ্রদ্ধার সংকট প্রকট আকারে ধারণ করেছে। নেতৃত্বের প্রতি কর্মীদের সীমাহীন অবিশ্বাস ও অনাস্থা এখন রাজনীতির ময়দানে সবচেয়ে বড় অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাজনীতির মাঠ থেকে দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। আর সেই শূন্যস্থান দখল করে নিচ্ছে একশ্রেণির কালো টাকার ব্যবসায়ী, ভূমিদস্যু, ক্ষমতালোভী ও পেশীশক্তির ব্যক্তিবর্গ। ফলে প্রকৃত তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সুবিধাবাদীদের কাছে পৌছতে পারছে না বা তারা স্বেচ্ছায় তাদের সংস্পর্শে আসছে না। সেই শূন্য জায়গায় চাটুকার আর দালালরা মিশে নিজেদের আখের গুছিয়ে রাজনীতিকে আরও কুলুসিত করছে। এর মধ্যে নতুন মাত্রায় যুক্ত হয়েছে ভোটারবিহীন সরাকারের গদি রক্ষার অপকৌশল ও ষড়যন্ত্র। বর্তমান ক্ষমতায় যারা রয়েছে তারা নিজেরাও বিশ্বাস করে সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক পন্থায় সরকারী আমলা, পুলিশ, র্যাব ও সরকারী কর্মচারীদেরকে নির্লজ্জভাবে ব্যবহার করে ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারি একতরফাভাবে ভোটারবিহীন সরকার গঠন করেছে। সেই সরকার দেশ-বিদেশে চরমভাবে বিতর্কিত হওয়ার ফলে তাদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার দৌড়ে প্রতিযোগিতায় থাকায় দেশের আইন-শৃঙ্খলা ভেঙ্গে পড়েছে। প্রশাসনের তৃণমূল থেকে শীর্ষ পর্যন্ত ঘুষ, দুর্নীতি এখন ওপেন-সিক্রেট একটি ঘটনায় পরিণত হয়েছে। স্বয়ং দুর্নীতি দমন কমিশনেও মহাদুর্নীতিবাজদেরকে দুর্নীতিমুক্ত সার্টিফিকেট প্রদান করে নিজেদেরকে বিতর্কিত করে ফেলেছে। দেশে সীমাহীন গুম, খুন, নারী-শিশু নির্যাতনসহ বিশিষ্ট বিদেশী নাগরিক খুন হওয়ার মতো ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটার সাথে সাথে মূল খুনীদের আড়াল করে সরকারের প্রশাসন থেকে বলে হচ্ছে ২০ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে এই ধরনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। যাতে করে বিদেশীদের কাছে ভোটারবিহীন সরকারের ক্ষমতার মেয়াদ বৃদ্ধি করা যায়। এতে করে সারাদেশে একের পর এক মুক্তচিন্তার মানুষসহ সাধারণ মানুষ নির্বিচারে হত্যা হচ্ছে, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের প্রকাশ্যে অস্ত্রের মহড়া এবং তাদের অন্তদ্বন্ধে শিক্ষাজীবন দুর্বিসহ হয়ে পড়েছে। পঞ্চম শ্রেণি থেকে শুরু করে বিসিএস পর্যন্ত সকল পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস এখন নিয়মিত একটি ঘটনায় পরিণত হয়েছে। ভর্তি পরীক্ষায় মেডিকেল ছাত্ররা অংশ নিয়ে তারা এখন রাজপথে নতুন করে পরীক্ষা দেয়ার দাবীতে আন্দোলন করছে কারণ সেখানেও প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে। বাংলাদেশের সৃষ্টির ইতিহাস থেকে এই পর্যন্ত ধর্মীয় মূলবোধের প্রতি অগাধ আস্থা ও বিশ্বাসকেও এবার গলা টিপে হত্যা করা হয়েছে। পবিত্র আশুরার দিনের পূর্বে তাজিয়া মিছিলের প্রস্তুতি সভায় বোমা হামলার মতো দুঃখজনক ঘটনা জাতিকে দেখতে হয়েছে। এতকিছু ঘটনা ঘটার পরও এখনও আমরা ভাবছি। কারণ আমাদের চেতনায় ৭ই নভেম্বর এখন স্বপ্নীল চেতনার মতো রয়েছে। ২০ দলীয় জোট নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া চিকিৎসার উদ্দেশ্যে যখন লন্ডনে গিয়েছেন তার না ফেরার ব্যাপারে সরকারের ভিতরে বাহিরে এমনকি দলীয় অভ্যন্তরে নানামুখী ষড়যন্ত্রে ব্যস্ত রয়েছে বর্তমান ভোটারবিহীন সরকার। তারা মনে করেন জিয়া পরিবারের কেউ যদি দেশের মাটিতে থাকতে না পারে তাহলে তাদের ক্ষমতার মসনদ অটুট থাকবে। এখনই সময় ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বরের চেতনাকে ধারণ করে ব্যক্তি ব্যক্তি সম্পর্ক তৈরি না করে জাতীয়ভাবে জাতিকে রক্ষা করার জন্য দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে দেশের কল্যাণে নিজেকে এবং নিজেদেরকে উৎসর্গ করার মনোবল নিয়ে ঐক্যবদ্ধ যদি হওয়া যায় তাহলে দুঃশাসনের পতন সময়ের ঘটনা মাত্র। লেখক : মোঃ মঞ্জুর হোসেন ঈসা প্রেসিডিয়াম সদস্য, এনডিপি