Wed. Jun 18th, 2025
Logo Signature
Agrani Bank
Rupali Bank
Advertisements

68খোলা বাজার২৪ ॥ শনিবার, ৭ নভেম্বর ২০১৫: ব্যাটিংয়ে দারুণ শুরুটা টেনে নিয়ে যেতে পারেননি। বেশি আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে স্টাম্পিংয়ের ফাঁদে পড়েছেন। তাতে কিছুটা দুর্ভাগ্যের ছোঁয়াও আছে। এভাবে আউট হওয়াটা যে পছন্দ হয়নি, সেটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল। তবে সাকিব আল হাসানের সবচেয়ে বড় সুবিধা, অন্য দিক দিয়ে হতাশাটাকে আনন্দে রূপ দেওয়ার সুযোগ থাকেই। ব্যাটের হতাশা বোলিংয়ে ভুলতে চাইছেন হয়তো।
সাকিবের জোড়া আঘাতে বেশ ঝামেলায় পড়ে গিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। প্রায় এক বছর পর জাতীয় দলের হয়ে খেলতে নামা আল-আমিন তুলে নিয়েছেন আরেক উইকেট। আবার আক্রমণে ফিরে সাকিব তুলে নিয়েছেন আরও একটি উইকেট।
এই প্রতিবেদন লেখার সময় ১৮ ওভার শেষে জিম্বাবুয়ের স্কোর ছিল ৬৫/৪। লুক জঙ্গুয়ে ৩৯ করে আউট হয়েছেন, বাকিরা দুই অঙ্কই ছুঁতে পারেননি। জয়ের জন্য আরও ২০৯ করতে হবে জিম্বাবুয়েকে।
ওভার প্রতি রান তোলার চাহিদাটা সাড়ে ছয় পেরিয়ে গেছে। বাংলাদেশের বোলাররা শুরু থেকেই চাপের মুখে ঠেসে ধরেছে জিম্বাবুয়েকে। মুস্তাফিজুর রহমান নামের সেই বিস্ময়কে এবারই প্রথম খেলছে চিগুম্বুরার দল। উইকেট না পেলেও শুরু থেকে জিম্বাবুয়ে ব্যাটসম্যানদের আত্মবিশ্বাস টলিয়ে দিয়েছেন ৪ ওভারে ১৪ রান দেওয়া এই বাঁ হাতি পেসার। শুরুতেই আক্রমণে নিয়ে আসার আস্থার প্রতিদান দিয়ে ৩ ওভারে ১২ রান দিয়েছেন আরাফাত সানি।
৫ ওভারে ১৫ রান দিয়ে জঙ্গুয়ের উইকেটটা তুলে নিয়েছেন আল আমিন। ৬ ওভারে ২৩ রান দিয়ে ৩ উইকেট সাকিবের। আর এই তিন উইকেটে আবদুর রাজ্জাকের আরও কাছাকাছি চলে গেলেন। বাংলাদেশের পক্ষে ওয়ানডের সর্বোচ্চ উইকেটের মালিকের রেকর্ডটা ধরতে আর তিনটি উইকেট চাই সাকিবের।