
খোলা বাজার২৪, রবিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০১৫ : দেশে নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারের বিষয়টি চ্যালেঞ্জের মুখে উল্লেখ করে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেছেন, এ ক্ষেত্রে মুখ লুকিয়ে রাখলে হবে না। চোখ খুলে চ্যালেঞ্জের উত্তরণ ঘটাতে হবে।
রবিবার রাজধানীর সিরডাপ ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স সেন্টারে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আয়োজিত ‘কনসালটেশন অন সেকেন্ড সাইকেল ইউপিআর রিকমন্ডেশনস: স্ট্যাটাস অফ ইমপ্লিমেন্টেশন’ শীর্ষক প্ল্যানারি সেশনে সভাপতির বক্তব্যে মিজানুর রহমান এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের উদ্দেশে মিজানুর রহমান বলেন, পরশু ১৯টি পরিবারের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে চোখের জল ফেলে বলেছেন, তাঁদের স্বামী, ভাই বা ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে দুই বছর আগে। পরিবারের সদস্যরা জানতে চেয়েছেন, রাষ্ট্র এঁদের হদিস দেবে কি না। এ ঘটনা নিশ্চয়ই মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা। এই সদস্যদের যদি রাষ্ট্র ধরে না নিয়ে থাকে, যদি অপরাধী চক্র নিয়ে থাকে সেখান থেকে উদ্ধারের দায়িত্বও রাষ্ট্রের।
জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে সর্বজনীন পুনর্বীক্ষণ পদ্ধতির (ইউনিভার্সাল পিরিওডিক রিভিউ) আওতায় বাংলাদেশের দ্বিতীয় মানবাধিকার পরিস্থিতির পর্যালোচনা হয় ২০১৩ সালে। তখন বাংলাদেশের প্রতিবেদন নিয়ে বিভিন্ন দেশ বেশ কিছু সুপারিশ দেয়। আবার ২০১৭ সালে সরকারকে জেনেভাতে জবাবদিহি করতে হবে দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে। তখন সরকার আগের সুপারিশ বাস্তবায়নের চিত্র তুলে ধরবে। জেনেভায় সরকার যাতে মাথা উঁচু করে দেশের পরিস্থিতি বর্ণনা করতে পারে সে জন্যই এ মধ্যবর্তী খতিয়ানের আয়োজন করা হয়। এতে সরকারি প্রতিনিধিদের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সংস্থা, এনজিও, মানবাধিকার সংগঠন, নারী সংগঠনসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
দুদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্বে মিজানুর রহমান সরকারের শিশু অধিকার রক্ষার অঙ্গীকারের কথা মনে করিয়ে দিয়ে বলেন, পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে মেয়েদের বিয়ের বয়স ১৮ থেকে ১৬ বছরে নেমে আসতে পারে। এটাকে অশনিসংকেত বলেই মনে হচ্ছে।
এ সময় মঞ্চে বসা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আনিসুল হক আপত্তি জানিয়ে বলেন, এটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এ ধরনের কিছু হবে না।
পরে তিনি মানবাধিকার কমিশন কি স্বাধীন কমিশন? এবং অনুষ্ঠানে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কমিশনের বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার কথা তুলে ধরলে মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে মিজানুর রহমান বলেন, মন্ত্রী, আপনি কীভাবে বলবেন, কমিশন একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান?
রবিবার রাজধানীর সিরডাপ ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স সেন্টারে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আয়োজিত ‘কনসালটেশন অন সেকেন্ড সাইকেল ইউপিআর রিকমন্ডেশনস: স্ট্যাটাস অফ ইমপ্লিমেন্টেশন’ শীর্ষক প্ল্যানারি সেশনে সভাপতির বক্তব্যে মিজানুর রহমান এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের উদ্দেশে মিজানুর রহমান বলেন, পরশু ১৯টি পরিবারের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে চোখের জল ফেলে বলেছেন, তাঁদের স্বামী, ভাই বা ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে দুই বছর আগে। পরিবারের সদস্যরা জানতে চেয়েছেন, রাষ্ট্র এঁদের হদিস দেবে কি না। এ ঘটনা নিশ্চয়ই মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা। এই সদস্যদের যদি রাষ্ট্র ধরে না নিয়ে থাকে, যদি অপরাধী চক্র নিয়ে থাকে সেখান থেকে উদ্ধারের দায়িত্বও রাষ্ট্রের।
জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে সর্বজনীন পুনর্বীক্ষণ পদ্ধতির (ইউনিভার্সাল পিরিওডিক রিভিউ) আওতায় বাংলাদেশের দ্বিতীয় মানবাধিকার পরিস্থিতির পর্যালোচনা হয় ২০১৩ সালে। তখন বাংলাদেশের প্রতিবেদন নিয়ে বিভিন্ন দেশ বেশ কিছু সুপারিশ দেয়। আবার ২০১৭ সালে সরকারকে জেনেভাতে জবাবদিহি করতে হবে দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে। তখন সরকার আগের সুপারিশ বাস্তবায়নের চিত্র তুলে ধরবে। জেনেভায় সরকার যাতে মাথা উঁচু করে দেশের পরিস্থিতি বর্ণনা করতে পারে সে জন্যই এ মধ্যবর্তী খতিয়ানের আয়োজন করা হয়। এতে সরকারি প্রতিনিধিদের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সংস্থা, এনজিও, মানবাধিকার সংগঠন, নারী সংগঠনসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
দুদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্বে মিজানুর রহমান সরকারের শিশু অধিকার রক্ষার অঙ্গীকারের কথা মনে করিয়ে দিয়ে বলেন, পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে মেয়েদের বিয়ের বয়স ১৮ থেকে ১৬ বছরে নেমে আসতে পারে। এটাকে অশনিসংকেত বলেই মনে হচ্ছে।
এ সময় মঞ্চে বসা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আনিসুল হক আপত্তি জানিয়ে বলেন, এটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এ ধরনের কিছু হবে না।
পরে তিনি মানবাধিকার কমিশন কি স্বাধীন কমিশন? এবং অনুষ্ঠানে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কমিশনের বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার কথা তুলে ধরলে মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে মিজানুর রহমান বলেন, মন্ত্রী, আপনি কীভাবে বলবেন, কমিশন একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান?