
খোলা বাজার২৪,৮ ডিসেম্বর ২০১৫: বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, নারীর প্রতি অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে বেগম রোকেয়া ছিলেন সোচ্চার । বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ছিলেন এদেশের নারী জাগরণের অগ্রদূত। এদেশের রক্ষণশীল সমাজ ব্যবস্থায় বেড়ে ওঠা জীবনের অভিজ্ঞতায় তিনি উপলব্ধি করেছিলেন সমাজে নারীর পশ্চাদপদ অবস্থান। তিনি উপলব্ধি করেছিলেন শিক্ষাই নারীর আত্মমর্যাদা প্রতিষ্ঠার প্রধান অবলম্বন। নারী শিক্ষার বিস্তারের মধ্যদিয়ে নারীমুক্তির দর্শন ছিল তাঁর জীবন-সংগ্রামের লক্ষ্য।
বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা এবং আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দেয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন বেগম খালেদা জিয়া।
বেগম খালেদা জিয়া তার বাণীতে আরো বলেন, নারীমুক্তির বাণী পৌঁছাতে গিয়ে তাঁকে সমাজের গোঁড়া-রক্ষণশীলদের প্রচন্ড সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়েছিল। তা সত্ত্বেও তিনি ছিলেন কর্তব্যকর্মে অদম্য ও অবিচল। বেগম রোকেয়া তাঁর ক্ষুরধার লেখনির মাধ্যমে নারীর প্রতি সমাজের অবিচার, অন্যায় ও বৈষম্যমূলক আচরণের বিরুদ্ধে ছিলেন সোচ্চার। সংসার, সমাজ ও অর্থনীতি জীবনের এই তিনটি ক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়ন ও আত্মমর্যাদাশীল হতে তিনি উদ্বুদ্ধ করেছিলেন নারী সমাজকে। আর এজন্য তিনি বিশ্বাস করতেন নারীকে উপযুক্ত শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। নারী সমাজকে স্বাবলম্বী করতে তিনি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলে ছিলেন শত কুপমন্ডুকতার বাধা সত্বেও।
তিনি বেগম রোকেয়ার কর্মময় জীবন ও আদর্শ নারীর ক্ষমতায়নে আরো উদ্যমী ও অনুপ্রাণিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এদিকে বেগম রোকেয়ার জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক বাণীতে বলেন, তিনি এদেশের নারী জাগরণের এক কিংবদন্তিতুল্য পথিকৃত। নারী সমাজে শিক্ষার আলো পৌঁছে দিতে তিনি যে অবদান রেখেছিলেন-তা তিনি তাঁর দূরদর্শী দৃষ্টিভঙ্গিতে উপলব্ধি করেছিলেন যে, নারীর ভাগ্যোন্নয়নে শিক্ষা ও স্বাবলম্বিতা ছাড়া অনগ্রসরতা থেকে মুক্তি পাওয়ার কোন পথ নেই। বেগম রোকেয়ার জীবন ও তাঁর আদর্শ বাস্তবায়নেই এদেশের নারী সমাজকে আলোকিত ও আত্মনির্ভশীল হতে প্রেরণা যোগাবে। বেগম রোকেয়ার প্রদর্শিত পথই আজকের নারী সমাজকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরনা জোগাবে তাদের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে।
তিনি আরো বলেন,‘আজকে এই দিনে আমি মহিয়সী নারী বেগম রোকেয়ার আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে নারী সমাজকে দেশ ও জাতির কল্যাণে আত্মনিবেদিত হওয়ার জন্য আহবান জানাই।
বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা এবং আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দেয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন বেগম খালেদা জিয়া।
বেগম খালেদা জিয়া তার বাণীতে আরো বলেন, নারীমুক্তির বাণী পৌঁছাতে গিয়ে তাঁকে সমাজের গোঁড়া-রক্ষণশীলদের প্রচন্ড সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়েছিল। তা সত্ত্বেও তিনি ছিলেন কর্তব্যকর্মে অদম্য ও অবিচল। বেগম রোকেয়া তাঁর ক্ষুরধার লেখনির মাধ্যমে নারীর প্রতি সমাজের অবিচার, অন্যায় ও বৈষম্যমূলক আচরণের বিরুদ্ধে ছিলেন সোচ্চার। সংসার, সমাজ ও অর্থনীতি জীবনের এই তিনটি ক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়ন ও আত্মমর্যাদাশীল হতে তিনি উদ্বুদ্ধ করেছিলেন নারী সমাজকে। আর এজন্য তিনি বিশ্বাস করতেন নারীকে উপযুক্ত শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। নারী সমাজকে স্বাবলম্বী করতে তিনি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলে ছিলেন শত কুপমন্ডুকতার বাধা সত্বেও।
তিনি বেগম রোকেয়ার কর্মময় জীবন ও আদর্শ নারীর ক্ষমতায়নে আরো উদ্যমী ও অনুপ্রাণিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এদিকে বেগম রোকেয়ার জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক বাণীতে বলেন, তিনি এদেশের নারী জাগরণের এক কিংবদন্তিতুল্য পথিকৃত। নারী সমাজে শিক্ষার আলো পৌঁছে দিতে তিনি যে অবদান রেখেছিলেন-তা তিনি তাঁর দূরদর্শী দৃষ্টিভঙ্গিতে উপলব্ধি করেছিলেন যে, নারীর ভাগ্যোন্নয়নে শিক্ষা ও স্বাবলম্বিতা ছাড়া অনগ্রসরতা থেকে মুক্তি পাওয়ার কোন পথ নেই। বেগম রোকেয়ার জীবন ও তাঁর আদর্শ বাস্তবায়নেই এদেশের নারী সমাজকে আলোকিত ও আত্মনির্ভশীল হতে প্রেরণা যোগাবে। বেগম রোকেয়ার প্রদর্শিত পথই আজকের নারী সমাজকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরনা জোগাবে তাদের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে।
তিনি আরো বলেন,‘আজকে এই দিনে আমি মহিয়সী নারী বেগম রোকেয়ার আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে নারী সমাজকে দেশ ও জাতির কল্যাণে আত্মনিবেদিত হওয়ার জন্য আহবান জানাই।