খোলা বাজার২৪, মঙ্গলবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫: পৌরসভা নির্বাচনে জনগন নির্বিগ্নে ভোট কেন্দ্রে যাওয়া নিয়ে সংকিত দাবী করে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, মহাসচিব হামদুল্লাহ আল মেহেদী, ভাইস চেয়ারম্যান ভাষাসৈনিক লোকমান হাকিম ও সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান মুকুল আজ (মঙ্গলবার) এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেছেন, সেনাবাহিনী মোতায়েন না করায় জনমনে আতঙ্ক বিরাজ করছে। কেননা সরকার দলীয় প্রার্থীরা নির্বাচনী এলাকা গুলোতে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। র্যাব পুলিশের উপর নানা করনে নিরেপেক্ষতা ক্ষুন্ন হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের ভুমিকা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে যে, সরকার দলীয় প্রার্থী ও সন্ত্রাসীদের অপকর্ম আড়াল করে বিরোধী প্রার্থী ও সমর্থকদের হয়রানী করছে। জনগন ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার নিশ্চায়তা চায়।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সরকারের অঙ্জাবহ হিসাবে কাজ করছে। সরকারের এমপি,মন্ত্রী ও ক্যাডাররা নির্বাচনী আচরন বিধি লংঘনের মহোৎসব করছে। কিন্তু প্রশাসন নীরব দর্শকের ভুমিকা পালন করছে। বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদের গনগ্রেফতার, বাড়ি-ঘরে হামলা, ভাংচুর, লুটপাট, ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে। পৌরনির্বাচন সুষ্ঠু হলে ৮০ ভাগ পৌরসভায় ২০ দলীয় জোট প্রার্থীরা জয়লাভ করবে। তাই ডিজিটাল ফ্যাসীবাদি কায়দায় ভোট চুরির মহোৎসব হলে নতুন বছরে নতুন ধারার আন্দোলন দিতে বাধ্য হবে ২০ দল।
পৌরসভা নির্বাচনে জনগন নির্বিগ্নে ভোট কেন্দ্রে যাওয়া নিয়ে সংকিত দাবী করে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, মহাসচিব হামদুল্লাহ আল মেহেদী, ভাইস চেয়ারম্যান ভাষাসৈনিক লোকমান হাকিম ও সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান মুকুল আজ (মঙ্গলবার) এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেছেন, সেনাবাহিনী মোতায়েন না করায় জনমনে আতঙ্ক বিরাজ করছে। কেননা সরকার দলীয় প্রার্থীরা নির্বাচনী এলাকা গুলোতে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। র্যাব পুলিশের উপর নানা করনে নিরেপেক্ষতা ক্ষুন্ন হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের ভুমিকা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে যে, সরকার দলীয় প্রার্থী ও সন্ত্রাসীদের অপকর্ম আড়াল করে বিরোধী প্রার্থী ও সমর্থকদের হয়রানী করছে। জনগন ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার নিশ্চায়তা চায়।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সরকারের অঙ্জাবহ হিসাবে কাজ করছে। সরকারের এমপি,মন্ত্রী ও ক্যাডাররা নির্বাচনী আচরন বিধি লংঘনের মহোৎসব করছে। কিন্তু প্রশাসন নীরব দর্শকের ভুমিকা পালন করছে। বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদের গনগ্রেফতার, বাড়ি-ঘরে হামলা, ভাংচুর, লুটপাট, ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে। পৌরনির্বাচন সুষ্ঠু হলে ৮০ ভাগ পৌরসভায় ২০ দলীয় জোট প্রার্থীরা জয়লাভ করবে। তাই ডিজিটাল ফ্যাসীবাদি কায়দায় ভোট চুরির মহোৎসব হলে নতুন বছরে নতুন ধারার আন্দোলন দিতে বাধ্য হবে ২০ দল।