খোলা বাজার২৪, শুক্রবার, ১ এপ্রিল ২০১৬:
কলকাতায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভার ধসের ঘটনায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘আইভিআরসিএল’ এর বিরুদ্ধে অবহেলাজনিত নরহত্যার অভিযোগে মামলা করেছে পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ,অফিস বন্ধ করে দেওয়ার পাশাপাশি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে ওই কোম্পানির পাঁচ কর্মকর্তাকে।
এদিকে আইভিআরসিএলর লিগ্যাল অ্যাডভাইজর শীলা পেদিন্তি শুক্রবার ‘বোমাতত্ত্ব’ হাজির করেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর।
এই আইনজীবী বলেছেন, ফ্লাইওভার ভেঙে পড়ার সময় আশপাশের ভবনগুলোর কাচ চুরমার হয়ে গেছে। ‘বিস্ফোরণের কারণেও’ এটা হতে পারে- এই যুক্তি দেখিয়ে তিনি তদন্ত দাবি করেছেন বলে এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়।
এদিকে গিরিশ পার্কের কাছে যে রাস্তায় বিবেকানন্দ ফ্লাইওভারের ৬০ মিটার দৈর্ঘ্যেরওই অংশ ধসে পড়েছে, সেখানে উদ্ধার তৎপরতা শেষ পর্যায়ে পৌঁছেছে। নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪ জনে।
ভারতের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বাহিনীর (এনডিআরএফ) মহাপরিচালক (ডিজি) সুরজিত সিং গুলেরিয়া স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, ভেঙে পড়া অংশের নিচ থেকে আর কাউকে জীবিত উদ্ধারের আশা কম। দুটি রাস্তার সংযোগস্থলে জমে থাকা কংক্রিটের স্তূপ আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সরিয়ে নেওয়া যাবে। তবে যে অংশে পিলার থেকে বিপজ্জনকভাবে গার্ডার ঝুলছে, ওই অংশ সরাতে সময় লাগবে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর শুক্রবার এক টুইটে জানিয়েছে, ওয়াশিংটন সফররত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ফোন করে উদ্ধারকাজে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
আইভিআরসিএল ২০০৯ সালে দুই কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই ফ্লাইওভার নির্মাণের কাজ শুরু করলেও গত সাত বছরে শেষ হয়েছে মাত্র ৬০ শতাংশ কাজ।
গণেশ টকিজের কাছে ওই ফ্লাইওভারের একটি অংশ বৃহস্পতিবার দুপুরে ভেঙে পড়ার পর ধ্বংসস্তূপ থেকে ৯০ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন উদ্ধারকর্মীরা।ফ্লাইওভার ধস: পুলিশ করল হত্যা মামলা, ঠিকাদার বললো ‘বোমা’ (ভিডিও)
বাংলাদেশ নিউজ২৪ : শুক্রবার, ১ এপ্রিল ২০১৬
টহঃরঃষবফ-১কলকাতায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভার ধসের ঘটনায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘আইভিআরসিএল’ এর বিরুদ্ধে অবহেলাজনিত নরহত্যার অভিযোগে মামলা করেছে পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ,অফিস বন্ধ করে দেওয়ার পাশাপাশি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে ওই কোম্পানির পাঁচ কর্মকর্তাকে।
এদিকে আইভিআরসিএলর লিগ্যাল অ্যাডভাইজর শীলা পেদিন্তি শুক্রবার ‘বোমাতত্ত্ব’ হাজির করেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর।
এই আইনজীবী বলেছেন, ফ্লাইওভার ভেঙে পড়ার সময় আশপাশের ভবনগুলোর কাচ চুরমার হয়ে গেছে। ‘বিস্ফোরণের কারণেও’ এটা হতে পারে- এই যুক্তি দেখিয়ে তিনি তদন্ত দাবি করেছেন বলে এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়।
এদিকে গিরিশ পার্কের কাছে যে রাস্তায় বিবেকানন্দ ফ্লাইওভারের ৬০ মিটার দৈর্ঘ্যেরওই অংশ ধসে পড়েছে, সেখানে উদ্ধার তৎপরতা শেষ পর্যায়ে পৌঁছেছে। নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪ জনে।
ভারতের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বাহিনীর (এনডিআরএফ) মহাপরিচালক (ডিজি) সুরজিত সিং গুলেরিয়া স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, ভেঙে পড়া অংশের নিচ থেকে আর কাউকে জীবিত উদ্ধারের আশা কম। দুটি রাস্তার সংযোগস্থলে জমে থাকা কংক্রিটের স্তূপ আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সরিয়ে নেওয়া যাবে। তবে যে অংশে পিলার থেকে বিপজ্জনকভাবে গার্ডার ঝুলছে, ওই অংশ সরাতে সময় লাগবে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর শুক্রবার এক টুইটে জানিয়েছে, ওয়াশিংটন সফররত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ফোন করে উদ্ধারকাজে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
আইভিআরসিএল ২০০৯ সালে দুই কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই ফ্লাইওভার নির্মাণের কাজ শুরু করলেও গত সাত বছরে শেষ হয়েছে মাত্র ৬০ শতাংশ কাজ।
গণেশ টকিজের কাছে ওই ফ্লাইওভারের একটি অংশ বৃহস্পতিবার দুপুরে ভেঙে পড়ার পর ধ্বংসস্তূপ থেকে ৯০ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন উদ্ধারকর্মীরা।