
এসময় বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টি (জাফর) প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রাষ্ট্রপতির সাবেক শিক্ষা উপদেষ্টা রফিকুল হক হাফিজ, বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া, জাতীয় পার্টি (জাফর) যুগ্ম মহাসচিব এ এস এম শামীম,জাতীয় ছাত্র সমাজের সদস্য সচিব কাজী ফয়েজ আহমদ, যুগ্ন আহবায়ক সোলায়মান শামীম, সাজিদ মাহমুদ, সাইদ চৌধূরী, আবির হাওলাদার, মেহেদি হাসান, মহাসিন মিয়া, রাকিব রাফি প্রমুখ।
রফিকুল হক হাফিজ বলেছেন, বাংলা মায়ের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে রাজনীতি করেছেন কাজী জাফর আহমেদ। স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আধিপত্যবাদ ও সা¤্রাজ্যবাদ বিরোধী সংগ্রামে প্রথম সারিতে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি বলেন, কাজী জাফর আজীবন দেশের জন্য, মানুষের জন্য, সাধারণ মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই করেছেন, সংগ্রাম করেছেন, কথা বলেছেন। এক কথায় কাজী জাফর আহমেদ ছিলেন দুঃসাহসী রাজনীতিবিদ।
এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেছেন, জাতীয় নেতা কাজী জাফর আহমেদ ছাত্র রাজনীতি, শ্রমিক রাজনীতি আর জাতীয় রাজনীতির অহংকার। মহান মুক্তিযুদ্ধের জন্য লড়াই ও সংগ্রাম করেছিলেন। দেশ ও জাতির কল্যাণ ছাড়া তার মাথায় অন্যকিছু ছিল না। তিনি আজীবন সংগ্রাম প্রিয় মানুষ ছিলেন। তার দেশপ্রেম জাতিকে মুগ্ধ করেছিল। তিনি বলেন, দেশে গণতন্ত্র ও জনগনের অধিকার বলতে কিছু নেই। চারদিকে ভয়-ভীতি আর দুঃশাসনের মধ্যে আমাদের প্রতিটি মুহুর্ত কাটাতে হচ্ছে। জাতিকে এখান থেকে মুক্ত করতে হলে কাজী জাফরের মত দেশপ্রেমিক ও সাহসী নাগরিক হতে হবে।
এ.এস.এম শামিম বলেছেন, জননেতা কাজী জাফর আহমেদের মত সংগ্রামী, দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদকে আমরা যথাযথ সম্মান দিতে পারি নাই। জাতি হিসাবে এটি আমাদের জন্য লজ্জার। কাজী জাফর একজন আদর্শ রাজনীতিক। তার সংগ্রামী জীবন ঘুমঘোরে আচ্ছন্ন জাতিকে অধিকার আদায়ের অনুপ্রেরনা যোগায়।