খােলা বাজার২৪, বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭: ২০০০ সালে যখন বাংলাদেশ টেস্ট দল হিসেবে যাত্রা শুরু করে তখন যেনতেন পেস বোলিংয়ে মূল ভরসা ছিলো হাসিবুল হুসেন, তাপস বৈশ্য ও বিকাশ রঞ্জন দাস।
তারপর ধুমকেতুর মতো বাংলাদেশ ক্রিকেটে আবির্ভাব হয় মাশরাফি নামক এক নক্ষত্র। এছাড়া একজন দ্রুতগতির পেসারের জন্য কতোইনা হাহাকার করতো,, তখন বাংলাদেশের একমাত্র গতিশীল বোলার ছিলো ১৩৬কিমি গতিতে বোলিং করা শাহাদাত।
অথচ বর্তমান ভারত সফরের দলেই রয়েছে তাসকিন, রাব্বি, ও শুভাশীষ এর মতো দ্রুতগতির তিনজন বোলার। তাছাড়া বাংলাদেশের মূল অস্ত্র মুসতাফিজ ও আরেক পেসার রুবেল হুসেন তো আছেই।
আছেন আরেক পেসার আলআমিন হুসেন তার বোলিংয়েও ১৪০ কিমি এর বেশি গতি আছে। যদিও তার বিপক্ষে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ নিয়মিত থাকার ফলেই অসম্ভব প্রতিভাবান হওয়ার পরও দলে জায়গা হয়না। তাছাড়া ভারত সফররত দলের আরেক সম্ভাবনাময় পেসার আবু জায়েদ ও ১৪০কিমি এর আশেপাশে বোলিং করে।
সর্বশেষ রবি পেসার হান্ট হতে উঠে আসা মৌলভীবাজারের কৃতি সন্তান বিমান বাহিনীতে কর্মরত এবাদত হুসেনও ১৪০কিমি গতিতে বোলিং করে সকলের নজর কেড়েছে।
মোটকথা, বাংলাদেশ তাদের বর্তমান সময়ের দ্রুতগতির এই পেসারদের সঠিক পরিচর্যা করলে যে কোন দলকেই দুমরে মুচরে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে মুস্তাফিজ – তাসকিনরা।