Thu. Mar 13th, 2025
Logo Signature
Agrani Bank
Rupali Bank
Advertisements

খােলা বাজার২৪।। বুধবার, ১৫মার্চ ২০১৭: 58আগামী প্রজন্মের জন্য বর্তমান সরকারের আধুনিক ডিজিটাল সোনার বাংলা গড়তে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি সংক্রান্ত তরুন প্রজনন্ম গড়ে তোলা, তরুন প্রজন্মকে তথ্য প্রযুক্তি খাতে দক্ষ করে গড়ে তোলা, ই-কমার্স ও তথ্য প্রযুক্তি খাতে ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষনে বিটিআরসিসহ ভোক্তা স্বার্থ সংকরক্ষনে নিয়োজিত সকল সরকারী প্রতিষ্ঠান ও আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষগুলির মাঝে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহনের মাধ্যমে ভোক্তা স্বার্থ নিশ্চিত করার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানানো হয়েছে। প্রতারক চক্র আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে তাদের প্রতারনার কৌশলগুলি পরিবর্তন করে এখাতে উদ্বাবনী প্রতারানা ও বের করে জনগনকে প্রতারিত করার অপপ্রয়াস চালচ্ছে। যার কারনে মোবাইল কোম্পানীগুলি বাহারী বিজ্ঞাপন দিয়ে জনগনের কাছ থেকে বিপুল পরিমান অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। আর অনলাইন শপগুলিও একই প্রক্রিয়ায় বিজ্ঞাপন দিয়ে জনগনকে পণ্য ক্রয়ে প্রলুদ্ধ করলেও অর্ডার সাপ্লাইয়ের সময় সঠিক পণ্যটি পাচ্ছে না। আবার ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও মোবাইল ব্যাংকিং সেক্টরেও একই অবস্থা, বিপুল পরিমান সার্ভির চার্জসহ টাকাগুলো অন্যের হাতে চলে উপক্রম হচ্ছে, যেখানে গ্রাহক নিরাপত্তার বিষয়টি উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে। তাই আইন প্রয়োগে সরকারের বিভিন্ন বিভাগ ও সংস্থাগুলির সমন্বিত উদ্যোগ এবং ভোক্তাদের ক্ষমতায়ন ছাড়া ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষন করা কঠিন হবে।

১৫ মার্চ ২০১৭ বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস উপলক্ষে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) চট্টগ্রাম বিভাগ ও নগর কমিটি, ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রামের উদ্যোগে নগরীর কাজীর দেউরী মোড় (সার্কিট হ্উাজ চত্বর) এ ভোক্তার আস্থাশীল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ি (ইঁরষফরহম ধ উরমরঃধষ ডড়ৎষফ ঈড়হংঁসবৎং ঈধহ ঞৎঁংঃ) শীর্ষক মানববন্ধন ও যুব সমাবেশে বিভিন্ন বক্তাগন উপরোক্ত মন্তব্য করা হয়।

ক্যাব যুব গ্রুপ এর সভাপতি চৌধুরী কে এন এম রিয়াদের সভাপতিত্বে যুব সমাবেশ ও মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি জেসমিন সুলতানা পারু, ক্যাব দক্ষিন জেলা সভাপতি আলহাজ্ব আবদুল মান্নান, মহানগরে সহ-সভাপতি হাজী ইকবাল আলী আকবর, ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগর সাধারন সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু, ক্যাব মহানগরের যুগ্ন সম্পাদক এএম তৌহিদুল ইসলাম, কিন্ডার গার্ডেন ঐক্য পরিষদ চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি ইকবাল বাহার চৌধুরী, ড্রিংকি ওয়াটার ওয়ানার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি ফয়সাল আবদুল্লাহ আদনান, আইসবার মালিক সমিতির সাধারন সম্পাদক আবদুল হান্নান, ক্যাব নেতা জানে আলম, জাহাঙ্গীর মোস্তফা, জান্নতুল ফেরদৌস, জহুরুল ইসলাম, সায়মা হক, ফারহানা জসিম, শাহীন আকতার বিউটি, মোনায়েম বাপ্পি, সেলিম সাজ্জাদ, শাহাদত হোসেন তানজু প্রমুখ।

সভায় বক্তারা বলেন বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে নানামুখী কর্মকান্ড গ্রহন করলেও তথ্য প্রযুক্তি খাতে গ্রাহকরা নানামুখি হয়রানি ও প্রতারণার শিকার হচ্ছে। তথ্য প্রযুক্তিতে সরকার নানা প্রণোদনা দিলেও এখাতে জড়িত ব্যবসায়ীরা সকল সুযোগ-সুবিধাগুলি হাতিয়ে নিয়ে তথ্য প্রযুক্তি খাতের গ্রাহকদের সুবিধা প্রদানের পরিবর্তে গ্রাহকদের জিম্মি করে নিজেদের পকেট ভারী করছে। যার কারনে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে তথ্য প্রযুক্তি খাতে সুশাসন যেমন প্রতিষ্ঠিত হয়নি, তেমনি গ্রাহক হয়রানির পরিমানও ক্রমশঃ বেড়েই চলেছে। তাই তথ্য প্রযুক্তি খাতে ব্যবসায়ী, সেবা প্রদানকারীদের ও বিটিআরসিকে গ্রাহকদেরকে স্বার্থ রক্ষায় আরো ভূমিকা পালনে এগিয়ে আসতে হবে। তথ্য প্রযুক্তি খাতে নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হিসাবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরী কমিশন (বিটিআরসি)র ভূমিকা ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষনে আরো জোরদার হওয়া দরকার। তথ্য প্রযুক্তি খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ভোক্তাদের মাঝে আরো সচেতনতা ও শিক্ষায় বিটিআরসির আরো বেশী বিনিয়োগ ও ভোক্তাদের সক্ষমতা বাড়ানো দরকার। মোবাইল কোম্পানী ও ইন্টারনেট সেবাদানকারী সংস্থাগুলি প্রতিনিয়ত সিএসআর সেবা প্রদানের নামে কোটি কোটি টাকা বিজ্ঞাপনের জন্য খরচ করলেও ভোক্তাদের সক্ষমতা বাড়াতে এবং তাদের শিক্ষায় এক কানাকড়িও খরচ করছে না। যার কারনে মিডিয়াগুলি বিজ্ঞাপন হারানোর ভয়ে তথ্য প্রযুক্তি সেবা খাতের অনিয়ম নিয়ে সংবাদ প্রচারে অনাগ্রহী। তাই সিএসআর ফান্ডের আওতায় ব্যয়িত অর্থের যথাযথ নিরীক্ষা ও তদারকি দরকার এবং সংস্লিষ্ঠ খাতের অংশীজনরা যেন সে খাতের সিএসআরের সুবিধাগুলি পায় তা নিশ্চিত করা দরকার।সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস উপলক্ষে ভোক্তার আস্থাশীল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার দাবিতে যুব সমাবেশ ও মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত

আগামী প্রজন্মের জন্য বর্তমান সরকারের আধুনিক ডিজিটাল সোনার বাংলা গড়তে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি সংক্রান্ত তরুন প্রজনন্ম গড়ে তোলা, তরুন প্রজন্মকে তথ্য প্রযুক্তি খাতে দক্ষ করে গড়ে তোলা, ই-কমার্স ও তথ্য প্রযুক্তি খাতে ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষনে বিটিআরসিসহ ভোক্তা স্বার্থ সংকরক্ষনে নিয়োজিত সকল সরকারী প্রতিষ্ঠান ও আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষগুলির মাঝে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহনের মাধ্যমে ভোক্তা স্বার্থ নিশ্চিত করার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানানো হয়েছে। প্রতারক চক্র আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে তাদের প্রতারনার কৌশলগুলি পরিবর্তন করে এখাতে উদ্বাবনী প্রতারানা ও বের করে জনগনকে প্রতারিত করার অপপ্রয়াস চালচ্ছে। যার কারনে মোবাইল কোম্পানীগুলি বাহারী বিজ্ঞাপন দিয়ে জনগনের কাছ থেকে বিপুল পরিমান অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। আর অনলাইন শপগুলিও একই প্রক্রিয়ায় বিজ্ঞাপন দিয়ে জনগনকে পণ্য ক্রয়ে প্রলুদ্ধ করলেও অর্ডার সাপ্লাইয়ের সময় সঠিক পণ্যটি পাচ্ছে না। আবার ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও মোবাইল ব্যাংকিং সেক্টরেও একই অবস্থা, বিপুল পরিমান সার্ভির চার্জসহ টাকাগুলো অন্যের হাতে চলে উপক্রম হচ্ছে, যেখানে গ্রাহক নিরাপত্তার বিষয়টি উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে। তাই আইন প্রয়োগে সরকারের বিভিন্ন বিভাগ ও সংস্থাগুলির সমন্বিত উদ্যোগ এবং ভোক্তাদের ক্ষমতায়ন ছাড়া ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষন করা কঠিন হবে।

১৫ মার্চ ২০১৭ বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস উপলক্ষে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) চট্টগ্রাম বিভাগ ও নগর কমিটি, ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রামের উদ্যোগে নগরীর কাজীর দেউরী মোড় (সার্কিট হ্উাজ চত্বর) এ ভোক্তার আস্থাশীল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ি (ইঁরষফরহম ধ উরমরঃধষ ডড়ৎষফ ঈড়হংঁসবৎং ঈধহ ঞৎঁংঃ) শীর্ষক মানববন্ধন ও যুব সমাবেশে বিভিন্ন বক্তাগন উপরোক্ত মন্তব্য করা হয়।

ক্যাব যুব গ্রুপ এর সভাপতি চৌধুরী কে এন এম রিয়াদের সভাপতিত্বে যুব সমাবেশ ও মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি জেসমিন সুলতানা পারু, ক্যাব দক্ষিন জেলা সভাপতি আলহাজ্ব আবদুল মান্নান, মহানগরে সহ-সভাপতি হাজী ইকবাল আলী আকবর, ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগর সাধারন সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু, ক্যাব মহানগরের যুগ্ন সম্পাদক এএম তৌহিদুল ইসলাম, কিন্ডার গার্ডেন ঐক্য পরিষদ চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি ইকবাল বাহার চৌধুরী, ড্রিংকি ওয়াটার ওয়ানার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি ফয়সাল আবদুল্লাহ আদনান, আইসবার মালিক সমিতির সাধারন সম্পাদক আবদুল হান্নান, ক্যাব নেতা জানে আলম, জাহাঙ্গীর মোস্তফা, জান্নতুল ফেরদৌস, জহুরুল ইসলাম, সায়মা হক, ফারহানা জসিম, শাহীন আকতার বিউটি, মোনায়েম বাপ্পি, সেলিম সাজ্জাদ, শাহাদত হোসেন তানজু প্রমুখ।

সভায় বক্তারা বলেন বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে নানামুখী কর্মকান্ড গ্রহন করলেও তথ্য প্রযুক্তি খাতে গ্রাহকরা নানামুখি হয়রানি ও প্রতারণার শিকার হচ্ছে। তথ্য প্রযুক্তিতে সরকার নানা প্রণোদনা দিলেও এখাতে জড়িত ব্যবসায়ীরা সকল সুযোগ-সুবিধাগুলি হাতিয়ে নিয়ে তথ্য প্রযুক্তি খাতের গ্রাহকদের সুবিধা প্রদানের পরিবর্তে গ্রাহকদের জিম্মি করে নিজেদের পকেট ভারী করছে। যার কারনে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে তথ্য প্রযুক্তি খাতে সুশাসন যেমন প্রতিষ্ঠিত হয়নি, তেমনি গ্রাহক হয়রানির পরিমানও ক্রমশঃ বেড়েই চলেছে। তাই তথ্য প্রযুক্তি খাতে ব্যবসায়ী, সেবা প্রদানকারীদের ও বিটিআরসিকে গ্রাহকদেরকে স্বার্থ রক্ষায় আরো ভূমিকা পালনে এগিয়ে আসতে হবে। তথ্য প্রযুক্তি খাতে নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হিসাবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরী কমিশন (বিটিআরসি)র ভূমিকা ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষনে আরো জোরদার হওয়া দরকার। তথ্য প্রযুক্তি খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ভোক্তাদের মাঝে আরো সচেতনতা ও শিক্ষায় বিটিআরসির আরো বেশী বিনিয়োগ ও ভোক্তাদের সক্ষমতা বাড়ানো দরকার। মোবাইল কোম্পানী ও ইন্টারনেট সেবাদানকারী সংস্থাগুলি প্রতিনিয়ত সিএসআর সেবা প্রদানের নামে কোটি কোটি টাকা বিজ্ঞাপনের জন্য খরচ করলেও ভোক্তাদের সক্ষমতা বাড়াতে এবং তাদের শিক্ষায় এক কানাকড়িও খরচ করছে না। যার কারনে মিডিয়াগুলি বিজ্ঞাপন হারানোর ভয়ে তথ্য প্রযুক্তি সেবা খাতের অনিয়ম নিয়ে সংবাদ প্রচারে অনাগ্রহী। তাই সিএসআর ফান্ডের আওতায় ব্যয়িত অর্থের যথাযথ নিরীক্ষা ও তদারকি দরকার এবং সংস্লিষ্ঠ খাতের অংশীজনরা যেন সে খাতের সিএসআরের সুবিধাগুলি পায় তা নিশ্চিত করা দরকার। পরে র‌্যালীটি সার্কিট হাউজে সেমিনারে অংশগ্রহনের মাধ্যমে শেষ হয়।