তিনি বলেছেন, ‘তাদের নেতিবাচক রাজনীতির কারণে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। সেই ধারাবাহিকতা তারা এখনো চালিয়ে যাচ্ছে। বিএনপি চেষ্টা করছে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে। সার্কভুক্ত দেশসহ বিভিন্ন দেশে তারা চিঠি লিখেছে। কিন্তু বর্তমান সরকার গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। জাতিসংঘের প্রেসিডেন্ট, আমেরিকার প্রেসিডেন্টসহ সব দেশের প্রধানরা প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।’
সোমবার (২৮ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
বিএনপি সংসদে এসে যুক্তিসংগত কোনো বিষয় উপস্থাপন করলে তা সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হবে বলে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন তারা (বিএনপি) সংখ্যায় কত তা দেখবোনা। ন্যায়সঙ্গত কোনো যুক্তি তারা উপস্থাপন করলে তা সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হবে’।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যেসব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নির্বাচনপূর্ব সংলাপ হয়েছে তাদের সবাইকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এটি একটি গাার্ডেন পাটি হবে, জাস্ট ভিউ এক্সচেঞ্জ করার জন্য। আনুষ্ঠানিক কোনো সংলাপ নয়। শুভেচ্ছা বিনিময় করতে গিয়েও তো অনেক কথা হয়। তারা কেন আসতে চান না সেটা তাদের বিষয়। তবে, তাদের বাদ দিয়ে তো আমন্ত্রণ জানানো সম্ভব নয়। তারা (বিএনপি) একটি বড় রাজনৈতিক দল।’
গণফোরামের দুইজনের শপথের বিষয়ে কাদের বলেন, ‘এটি ভালো বিষয়। বিরোধী দল যত শক্তিশালী হবে গণতন্ত্রও তত শক্তিশালী হবে।’
কাদের আরও বলেন, ‘গত ৫ বছর তারা সংসদে ছিল না তবুও সংসদ অকার্যকর হয়নি।’
১৪ দলের বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তারা আমাদের বন্ধু। তাদের যেকোনো সমস্যা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে।’