মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এর আগে সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় দক্ষিণখান থানার ফয়েবাদাবাদ এলাকার টিআইসি কলোনিতে ৯৭ নম্বর বাসায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকেই ঘাতক শফিকুল ইসলাম পলাতক রয়েছেন।
দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তপন চন্দ্র সাহা বলেন, পারিবারিক দ্বন্দ্বে কারণে এ ঘটনাটি ঘটেছে। ঘাতক শফিকুলকে ধরতে পুলিশ কাজ করছে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হবে।
নিহতের প্রতিবেশি তরিকুল ইসলাম জানান, শফিকুল ব্যবসা ও বিদেশ গিয়ে টাকা পয়সা ক্ষয় করে ফেলে। এই নিয়ে সে তার মাসহ পরিবারের লোকজনের সঙ্গে প্রায় ঝগড়া করতো। সোমবার বিকেলে ওই ঘটনাগুলোকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। এক পর্যায়ে শফিকুল উত্তেজিত হয়ে মা হামিদা বেগমকে ছুরিকাঘাত করতে থাকে। হামিদা বেগমের চিৎকারে শফিকুলের ভাবী শারমিন বাধা দিতে গেলে তাকেও পেটে ও বুকে ছুরিকাঘাত করে। আহতাবস্থায় দু’জনকে টঙ্গী জেনারেল হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসক শারমিনকে মৃত ঘোষণা করেন।