যদিও কার পরিবর্তে একাদশে অন্তর্ভুক্ত হবেন ফিজ সেটি জানাননি তিনি। টিম ম্যানেজমেন্টের সাথে আলাপ আলোচনা করে তবেই এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে, উল্লেখ করেছেন রিয়াদ।
দ্বিতীয় টেস্টের আগে সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন,‘মুস্তাফিজ ইনশাল্লাহ অবশ্যই হয়তো ফিরবে। তবে সেটি কার জায়গায় সেটি সিদ্ধান্ত নিবো টিম ম্যানেজমেন্টের সাথে কথা বলে।’
রিয়াদ আরও বলেন, খালেদ আহমেদ, আবু জায়েদ রাহি কিংবা এবাদত হোসেনের বোলিং সামর্থ্য নিয়ে সন্দেহ নেই তার। প্রথম টেস্টে কিউইদের ব্যাটিং লাইন আপে সেভাবে কাপন ধরাতে না পারলেও এখনই তাদেরকে নিয়ে নিরাশ হচ্ছেন না রিয়াদ।
এদিকে তাদের আরও সময় দেয়ার প্রয়োজন, মনে করেন এই এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। শুধু তাই নয়, পেস বোলারদের যে আক্রমণাত্মক মনোভাব থাকা প্রয়োজন তার সবই রয়েছে এবাদত, রাহি কিংবা খালেদের মাঝে। এই ত্রয়ীকে নিয়ে আশাবাদী রিয়াদ তাই বলেছেন,
‘আমি পেস বোলারদের একটি কথা বলেছিলাম। তারা বেশ অনভিজ্ঞ এবং তাদের বোলিং আক্রমণও নতুন। সুতরাং এটি বেশ কঠিন হবে তাদের জন্য যদি আমি অনেক বেশি কিছু প্রত্যাশা করি। অবশ্যই ওরা ভালো বোলার, তবে ওদেরকে আরও সময় দিতে হবে। তাদের মধ্যে সেই অ্যাগ্রেশনটি আছে যেটি আমার কাছে বেশ সন্তোষজনক মনে হয়েছে।’
বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছু এনে দিতে হলে তাদেরকে আরও উপযুক্তভাবে প্রস্তুত করতে হবে, মতামত রিয়াদের। তবে সাফল্য পাওয়ার জন্য ধারাবাহিকতা বজায় রাখাকে পাথেয় হিসেবে দেখছেন তিনি। রিয়াদের ভাষ্যমতে,
‘তাদেরকে আরও প্রস্তুত করতে পারলে তারা বাংলাদেশের জন্য আরও ভালো কিছু এনে দিতে পারবে এবং অনেক ভালো পারফর্ম করবে। আমি নিজে যেটি ব্যক্তিগতভাবে চেয়েছিলাম ওদের কাছ থেকে যে অনেক বেশি ওভার বোলিং করা সেটি তারা চেষ্টা করেছে। বিভিন্ন বল করার চেষ্টা করেছে তারা যেমন শর্ট বল, বাইরে, লেন্থে। এই বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করতে পেরেছে তারা। তবে একটি ধারাবাহিক হলে ভালো হবে।’