
নেতিবাচক চিন্তা না করা: সুখি থাকতে চাইলে কখনও নেতিবাচক চিন্তা করা যাবে না।
কারও সঙ্গে নিজেকে তুলনা করবেন না: আপনি কখনোই কারও সঙ্গে নিজেকে তুলনা করবেন না। এতে মানসিক শক্তি কমে আসে। হতাশা কাজ করে। মনে রাখতে হবে, সবার প্রতিভা এক নয়। আর সবাই সব বিষয়ে সমান পারদর্শীও নয়।
ইতিবাচক থাকুন: যে কোনও কাজে ও চিন্তায় সব সময় নিজেকে পজেটিভ রাখার চেষ্টা করুন। জীবনের ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে ভাবুন। নিজেই নিজেকে আশ্বস্ত করুন।
খাবার ও ঘুম: স্বাস্থ্যই যদি সকল সুখের মূল হয়, তবে সুখি থাকতে চাইলে খাবার ও ঘুমটা হতে হবে ঠিকভাবে। নিয়ম মাফিক ব্যায়াম করতে পারলে আরও ভালো।
নিজেকে ভালোবাসুন: অন্যের প্রতি হিংসা বিদ্বেষ ঘৃণা পরিহার করে নিজেকে আগে ভালবাসতে শিখুন। নিজেকে ভালোবাসলে অন্যকেও ভালোবাসা যায়।
প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটান: সুখি থাকার আরেকটি বড় উপায় হচ্ছে, পরিবার, বন্ধুবান্ধব কিংবা প্রিয়জনদের সঙ্গে চুটিয়ে সময় কাটানো। এতে মাথা হালকা ও চাপমুক্ত থাকে।
চিন্তামুক্ত থাকুন: এখন হয়তো কোনও একটা ব্যাপারে ফলাফল ভালো হয়নি। তাই বলে যে আগামী দিনেও হবে না, তা কিন্তু নয়। তাই সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করুন। চিন্তামুক্ত থাকুন।
কৃতজ্ঞতা: সুখি থাকার আরেকটি বড় উপায় হচ্ছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। অনেকেই আছেন, যারা আপনার চেয়েও অনেক কষ্টে ও দুঃখে আছেন। অতএব নিজের জীবনের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকুন।
সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব: মন বড় থাকলে এমনিতেই জীবনে সুখ থাকে। বিপদে আপদে অন্যের পাশে দাঁড়ান। অন্যের সমস্যাগুলো শোনার চেষ্টা করুন। নিজেরই ভালো লাগবে।
নিজের ওপর আস্থা রাখুন: আত্মবিশ্বাসী মানুষ কখনও অসুখি হয় না। নিজের ওপর আস্থা রাখতে হবে। নিজেকে যোগ্য ভাবতে হবে। ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে সব কাজে এগিয়ে যেতে হবে। তবেই দিনশেষে সুখের ঠিকানা মিলবে।