সোমবার, ৩১ আগস্ট ২০১৫
গত কয়েক দিনের ভারী বর্ষণে পানিতে তলিয়ে থেকে পচে নষ্ট হয়েছে আমনক্ষেত। সবুজ সতেজ আমন চারা বেড়ে উঠার সময়ই এ ক্ষতিতে দিশেহারা নীলফামারীর কৃষকরা।
ভালো ফলনের আশায় শেষ সম্বল বিনিযোগ করে ক্ষতি না পোষানোর আশঙ্কায় তারা আজ হতাশ। তবে কৃষি বিভাগ বলছে দ্রুত পানি নেমে গেলে ক্ষতি অনেকটাই পুষিয়ে নেয়া সম্ভব হবে।
শ্রাবণের টানা খরায় সেচ দিয়ে আমন ক্ষেতকে বাঁচিয়ে রেখেছিল কৃষক। ভাদ্রের টানা ভারী বর্ষণে পানিতে তলিয়ে থেকে পচে নষ্ট হয়ে যায় ৩ হাজার ২৫০ একর জমির আমনক্ষেত। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে আবাদ করা এই কষ্টের ফসল পচে যাওয়ায় কৃষকরা দিশেহারা। আগামী দিনগুলো কীভাবে কাটবে এই দুঃচিন্তা এখন কৃষকদের চোখেমুখে।
কৃষি বিভাগ সার্বিক বিষয়ে মনিটরিংসহ কৃষককে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিলেও উৎপাদন হ্রাসের আশঙ্কা করছেন জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক গোলাম মো. ইদ্রিস।
“কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে” এই স্লোগানকে সামনে রেখে আমনের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারি সহযোগিতার দাবি করেছেন নীলফামারীর কৃষকরা।