Fri. Sep 19th, 2025
Advertisements

খোলা বাজার২৪ ॥ বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০১৫: মাইকেল জ্যাকসনের মিউজিক রেকর্ডিং বিক্রির আয় 33আরো বেড়েছে। এই বছর মাইকেল জ্যাকসনের রেকর্ডিং মিউজিক বিক্রিতে ৭৫ মিলিয়ন পাউন্ড আয় হয়েছে। বিশ্বব্যাপি ১ বিলিয়ন গানের রেকডিং বিক্রি হয়েছে তার মৃত্যুর পরেও।
ফিনান্সিয়াল ম্যাগাজিন ফোরবেজ এ তথ্য জানিয়েছে। তিন দশকের চেয়েও বেশি সময় ধরে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে মাইকেল জ্যাকসন। চিত্রাকর্ষক এই গায়ক জীবদ্দশায় ৭১৯ মিলিয়ন পাউন্ড আয় করেছেন। আর ২০০৯ সালে মৃত্যুর পরে তার গান বিক্রি করে আয় হয়েছে ৬৫৩ মিলিয়ন পাউন্ড।
৩৬ মিলিয়ন পাউন্ড আয় নিয়ে দ্বিতীয় সারিতে রয়েছে এলভিস প্র্রিসলি। আর ২৬ মিলিয়ন পাউন্ড আয় নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছেন পিনার্ট কার্টুনিষ্ট চার্লস স্কুলজ। ১৪ মিলিয়ন পাউন্ড আয় নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে বব মারলি। আর ১৩ মিলিয়ন পাউন্ড আয় নিয়ে শীর্ষ পাঁচে রয়েছেন এলিজাবেথ টেইলর।
২০০৯ সালে মাইকেল জ্যাকসনের মৃত্যুর পরে প্রতি বছর ৬৫ মিলিয়ন পাউন্ড আয় হয় তার গানের রের্কডিং বিক্রি করে। মাইকেলের গানের রেকর্ডিং শুধু যে বিখ্যাত প্রয়াত শিল্পীদের চেয়ে বেশি তা নয়, তার গানের আয় জীবিত শিল্পীদের চেয়েও বেশি। জ্যাকসনের মৃত্যুর আগে ৩৯২ মিলিয়ন পাউন্ড ঋণ ছিল তার পরিবারের। কিন্তু পরবর্তীতে তার সুনামের ওপর ভর করে গানের রেকর্ডিং বিক্রি করে ঋণ মুক্ত হন পপ স¤্রাটের পরিবার।
২০০৯ সালের ২৫ জুন মাইকেল জ্যাকসন ৫০ বছর বয়সে হার্টএ্যাটাকে লস এঞ্জেলসের তার নিজ বাড়িতে মারা জান। তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক কনরাড মুরি অতিমাত্রায় চেতনানাশক ওষুধ দিয়েছিলেন বলে প্রমাণিত হওয়ায় ২০১১ সালে তার বিরুদ্ধে জ্যাকসন হত্যার অভিযোগ আনা হয়। যে মাত্রায় বাসায় জ্যাকসনকে ওষুধ সেবন করতে দেওয়া হয়েছে তা চিকিৎসার নিয়মের বাইরে ছিল। এছাড়া ওষুধ সেবনের পরে তাকে সঠিকভাবে পরিচর্যা করা হয়নি। ডেইলি স্টার ও ডেইলি মেইল