Thu. Sep 18th, 2025
Advertisements

43kখোলা বাজার২৪, বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬: তারা দুজনই দলের অপরিহার্য খেলোয়াড়। দুজনেই চমৎকার পারফরম্যান্স করছেন। তবে দুজন ভিন্ন দলের খেলোয়াড়। জাতীয় দলে তারা একই সাথে খেলেন। কাঁধে কাঁধ লাগিয়ে লড়েন। কিন্তু এবার পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবাল একে অন্যের মুখোমুখি দাঁড়াচ্ছেন। বৃহস্পতিবার শারজায় সাকিবের করাচি কিংসের মুখোমুখি হচ্ছে তামিমের পেশোয়ার জালমি। আর এই ম্যাচ দিয়েই এবারের আসরে সাকিব ও তামিম একে অন্যের বিরুদ্ধে দাঁড়াচ্ছেন।
তামিমের দল একটু এগিয়ে এখন। পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে আছে পেশোয়ার। ৩টি ম্যাচ খেলেছে। এর মধ্যে দুটি জিতেছে। আর এই দুই জয়ে বড় অবদান তামিমের। বাঁ হাতি এই ওপেনার প্রথম ম্যাচে ৫১ বলে করেছিলেন ৫১ রান। দলকে জিতিয়েছিলেন। ওই ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হতে না পারলেও পরেরটিতে হয়েছিলেন। দ্বিতীয় ম্যাচে তার ব্যাট থেকে এসেছে ৪৭ বলে ৫৫ রানের অপরাজিত ইনিংস। তিন ম্যাচে ১২০ রান তামিমের। স্ট্রাইক রেট ১০২.৫৬। দুবাইয়ের উইকেট ছিল মন্থর। শারজায় কি করেন তামিম তা দেখার বিষয়।
সাকিব টুর্নামেন্টে নিজের প্রথম ম্যাচেই ব্যাট ও বল হাতে সফল ছিলেন। ওই ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছিলেন বিশ্বের অন্যতম সেরা এই অল রাউন্ডার। ৩ ম্যাচে তার রান ৮৮। উইকেট নিয়েছেন দুটি। প্রথম ম্যাচের পর বাকি দুটি খুব ভালো যায়নি। ৫১ রান ও ১ উইকেট নিয়ে আসর শুরু করেছিলেন। দ্বিতীয় ম্যাচে সাকিব ১ উইকেট নেন, ১৭ রান করেন। পরের ম্যাচে উইকেট পাননি। ২০ রান করেছিলেন। করাচি সাকিবের অল রাউন্ড পারফরম্যান্সের প্রথম ম্যাচে জিতলেও পরের দুটি হেরেছে। সাকিবের দলে আছেন মুশফিকুর রহিমও। কিন্তু বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক এখনো কোনো ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি।