খোলা বাজার২৪, সোমবার, ৭ মার্চ ২০১৬ : সূর্যের আলো ছাড়া এই পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব যে সম্ভব ছিল না, এটা বৈজ্ঞানিক সত্য। কারও অজানা নয়। কিন্তু, খবর যেটা, এই পৃথিবীতে কতটুকু আলো পৌঁছবে, তা নাকি আসলে নির্ভর করছে কিছু উড়ন্ত চাকতির উপর। যারা সূর্যকে বেষ্টন করে ঘুরে চলেছে। হ্যাঁ, মঙ্গল নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন, এমন কয়েকজন বিজ্ঞানীর ধারণা তেমনটাই।
ইউএফও-লজিস্টরা বলছেন, তাঁরা এমন কয়েকটি টঋঙ-কে এই সপ্তাহে চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়েছেন। যারা সূর্যকে আবর্ত করে নিজের মতো ঘুরে চলেছে। ঝড়ষধৎ ঐবষরড়ংঢ়যবৎরপ ঙনংবৎাধঃড়ৎু থেকে সেই টঋঙ-র কিছু ছবিও এসেছে।
সূর্যের চারপাশে এই টঋঙ-র উপস্থিতি এই প্রথম নয়। রাশিয়ার জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের দাবি, ছ-সাত বছর আগেও তাঁরা এমন উড়ন্ত চাকতি সূর্যের চারপাশে ঘুরতে দেখেছেন।
ইউটিউবে সেই উড়ন্ত চাকতির ছবিও প্রকাশ করা হয়েছে। অদ্ভুত সবুজ আলোয় ঝলমলে গ্যাসীয় বলের মতো কিছু ভেসে বেড়াতে দেখা যাচ্ছে সূর্যের বুকে। দাবি, এগুলো আসলে ইউএফও।
টঋঙ সাইটিংস ডেলির স্কট সি ওয়ারিং-এর রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, বছর ছয়-সাত আগে আমরা প্রথমবার এই খবর শুনেছিলাম। যখন রাশিয়ার দুই বিজ্ঞানী প্রথম দাবি করেন, সূর্যের বুকে অসংখ্য টঋঙ ভেসে বেড়াচ্ছে। রোজ তারা ঘুরছে বিরামহীন, দিনে ২৪ ঘণ্টাই।
এমনো বলা হয়, নিজের ইচ্ছেমতো এই উড়ন্ত চাকতিগুলো গতি কমায়-বাড়ায়। গতিপথ পরিবর্তন করে। কিন্তু কেন গতি কমে-বাড়ে, সেই কারণ যদিও অজানাই।
তবে, এখনো পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা যেটা মনে করছেন, ভিনগ্রহী এলিয়েনরাই সূর্যকে নিয়ন্ত্রণ করে চলেছেন।