Thu. Sep 18th, 2025
Advertisements

50খোলা বাজার২৪, মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল ২০১৬: গত আট মাসে মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহার-সংক্রান্ত গ্রাহকদের অভিযোগের ৮৮ শতাংশেরই সমাধান করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। গ্রাহক সমস্যা সমাধানে বিটিআরসির গঠিত ‘কাস্টমার কমপ্লেইন ডেটাবেজের’ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
বিটিআরসির পরিসংখ্যান ও অনলাইনে পাঠানো হিসেব অনুযায়ী, গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের ফেব্র“য়ারি পর্যন্ত সেবা ভোগান্তি নিয়ে গ্রাহকেরা মোট ১ হাজার ৩৩৮টি অভিযোগ করেন। এর মধ্যে ১ হাজার ১৭৪টি বা ৮৮ শতাংশ অভিযোগের সমাধান করা হয়েছে। যেসব অভিযোগের সমাধান করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ফেসবুকে হয়রানি, সিম নিবন্ধন সমস্যা, অবৈধ ভিওআইপির সন্দেহে সিম বন্ধ, গ্রাহকের কাছ থেকে সেবার বিপরীতে বাড়তি অর্থ কেটে নেওয়া, সেবার মান নিয়ে অসন্তুষ্টিসহ টেলিযোগাযোগ সেবা-সংক্রান্ত নানা অভিযোগ।
বিটিআরসির সচিব ও মুখপাত্র সরওয়ার আলম এ বিষযে জাগো নিউজকে বলেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বিটিআরসির কিছু সীমাবদ্ধতা থাকলেও গ্রাহকের সমস্যা সমাধানে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়। গ্রাহকের অভিযোগ সমাধানে টেলিযোগাযোগ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব গ্রাহকসেবা কেন্দ্র রয়েছে। সেখানে কোনো অভিযোগের সমাধান না হলে বিটিআরসি দ্বিতীয়স্তরের গ্রাহক সেবাকেন্দ্র হিসেবে তা সমাধানে উদ্যোগ নেয়।টহঃরঃষবফ-১
গত আট মাসে মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহার-সংক্রান্ত গ্রাহকদের অভিযোগের ৮৮ শতাংশেরই সমাধান করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। গ্রাহক সমস্যা সমাধানে বিটিআরসির গঠিত ‘কাস্টমার কমপ্লেইন ডেটাবেজের’ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
বিটিআরসির পরিসংখ্যান ও অনলাইনে পাঠানো হিসেব অনুযায়ী, গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের ফেব্র“য়ারি পর্যন্ত সেবা ভোগান্তি নিয়ে গ্রাহকেরা মোট ১ হাজার ৩৩৮টি অভিযোগ করেন। এর মধ্যে ১ হাজার ১৭৪টি বা ৮৮ শতাংশ অভিযোগের সমাধান করা হয়েছে। যেসব অভিযোগের সমাধান করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ফেসবুকে হয়রানি, সিম নিবন্ধন সমস্যা, অবৈধ ভিওআইপির সন্দেহে সিম বন্ধ, গ্রাহকের কাছ থেকে সেবার বিপরীতে বাড়তি অর্থ কেটে নেওয়া, সেবার মান নিয়ে অসন্তুষ্টিসহ টেলিযোগাযোগ সেবা-সংক্রান্ত নানা অভিযোগ।
বিটিআরসির সচিব ও মুখপাত্র সরওয়ার আলম এ বিষযে জাগো নিউজকে বলেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বিটিআরসির কিছু সীমাবদ্ধতা থাকলেও গ্রাহকের সমস্যা সমাধানে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়। গ্রাহকের অভিযোগ সমাধানে টেলিযোগাযোগ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব গ্রাহকসেবা কেন্দ্র রয়েছে। সেখানে কোনো অভিযোগের সমাধান না হলে বিটিআরসি দ্বিতীয়স্তরের গ্রাহক সেবাকেন্দ্র হিসেবে তা সমাধানে উদ্যোগ নেয়।