Thu. Mar 13th, 2025
Logo Signature
Agrani Bank
Rupali Bank
Advertisements

imagesখােলা বাজার২৪, বুধবার, ১৫ জুন ২০১৬: সত্যিই ভাবতে অবাক লাগছে।এ ভূ-খন্ডের মানুষের যাপিত জীবন সর্ম্পকে পত্র-পত্রিকা বা মিডিয়ার মাধ্যমে জেনে। অবাক হতে হয় যখন পত্র-পত্রিকা বা টি. ভি. / ই মিডিয়ার কল্যাণে জানা যায় নিস্পাপ স্কুলছাত্রী সোহাগী জাহান তনু পড়াশুনা শেষে বাড়ী ফেরার পথে সেনানিবাস এলাকার ভিতরেই ধর্ষিত হয়েএকটি ঝোপের পাশে লাশ হয়ে পরে থাকে। অবাক হতে হয় যখন মা সন্তানকে সকালে কপালে টিপ দিয়ে বিদায় দেয়, সন্ধ্যা হলেই অপেক্ষায় থাকে কর্ম শেষে কখন আসবে সন্তান ঘরে ফিরে আর যদি নিরাপত্তাহীন এই পরিবেশে লাশ হয়ে ফিরে আসে তখন। সাম্প্রতিক সময়ে এ দেশে প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও কোন না কোন মায়ের কোলে সন্তান লাশ হয়ে ফিরে আসছে। সেই সাথে বিদেশী হত্যাকান্ডও চলতি বছরে অপ্রত্যাশিতভাবে বেড়ে চলছে। ঘরের ভিতরে খুন, অফিস-আদালতে খুন, পথে-ঘাটে চলতে ফিরতে বা পার্কে খুন, এমন কি মায়ের পেটে থাকলেও গুলি খেতে হয়। পুকুড়পাড়ে লাশ, নদীর তীড়ে লাশ, রাস্তার পাশে লাশ, ঝোপঝাড়ে লাশ চারদিকে শুধু লাশ আর লাশ। এমনি নিরাপত্তাহীন অসস্তিকর পরিবেশে যাপিত হচ্ছে মানুষের জীবন যাপন। এমনিভাবে যাপিত জীবন যাপনে মানুষের কষ্টার্জিত অর্থ দিনের পর দিন বা মাসের পর মাস বা বছরের পর বছর মানুষ ভবিষ্যতের পাথেয় হিসেবে জমা রাখে ব্যাংকে। কিন্তু সে ব্যাংক কি আজ এ দেশে নিরাপদ। দেশবাসী জানে কিভাবে সকল ব্যাংকের নিরাপদস্থল বাংলাদেশ ব্যাংকের রির্জাভ থেকে অর্থাৎ রাস্ট্রীয় কোষাগার থেকে বিশাল পরিমান টাকা চুরি হয়ে গেল। যা দেশের ব্যাংকিং দায়-দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত কোন কর্মকর্তা বা প্রশাসনিক কোন কর্মকর্তা বা ভোটারবিহীন বিনা প্রতিদন্দিতায় নির্বাচিত মন্ত্রী মহোদয় বা প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের কার্যালয় কেউ কিছুই জানল না। প্রথমেই রাস্ট্রীয় কোষাগার থেকে বিশাল পরিমান টাকা চুরির এই খবর পাওয়া গেল বাহিরের একটি দেশ থেকে। হায়-রে নিরাপদ তুমি আজ কোথায় ? ঘরে বা বাহিরে, অফিসে বা ব্যাংকে কোথাও যে খুঁজে পাওয়া যায় না তোমায়। আজ এ দেশে নিরাপদ যেন হীরা-মানিক-জহুরতের চেয়ে অমূল্য রতন হয়ে গেছে। দেশীয় অর্থ আজ কেন নিরাপদে দেশে থাকছে না। পত্র-পত্রিকার রির্পোট মতে বিগত ০৭ বছরে মানুষের আশা-ভরসার নিরাপদস্থল ব্যাংক থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। ইস! ভাবা যায় কোন দেশে বসবাস করছি আমরা। এ তো গেল কেবল বাহিরের দেশে পাচার হওয়া টাকার খবর। দেশের ভিতরেও উন্নয়ন প্রকল্পের নামে বিগ বাজেটের মাধ্যমে কম টাকা লুট-পাট করে খাওয়া হচ্ছেনা। ঢাকায় ফ্লাইওভার নির্মান প্রকল্প, পদ্মাসেতু নির্মান প্রকল্প, মহাসড়ক চারলেন উন্নয়ন প্রকল্পসহ সরকার ও তার মন্ত্রী, এমপিসহ চ্যালা-চামচারা আরো কিছু প্রকল্পের নামে জনগণের করের কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। একের পর এক প্রকল্পগুলোর সময় বাড়িয়ে নিয়ে সেই সাথে কয়েকগুন পরিমান টাকা বাড়িয়ে নিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ‘মগবাজার-মৌচাক’ ফ্লাইওভার নির্মান প্রকল্পের নির্ধারিত সময় পার হয়ে গেলেও আজও শেষ হয় নাই সেই সাথে প্রকল্প ব্যয় ৩৪৩ কোটি টাকা থেকে দফায় দফায় বাড়িয়ে ১২১৮ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। ভাবা যায় প্রায় শতকরা ৩৫০ পারসেন্টটেসেরও বেশী বৃদ্ধি করা হয়েছে। এই বৃদ্ধি কি সত্যিই উন্নয়নের জন্য না-কি লুট-পাটের উদ্দেশ্যে। ঠিক একইভাবে পদ্মাসেতু, মহাসড়ক চার লেনসহ অন্যান্য প্রকল্পের ব্যয় কি উদ্দেশ্যে সীমাহীন বৃদ্ধি করা হয়েছে তা জনগণের আজ সুনিশ্চিতভাবে ভাবনার দরকার। আর র্দুনীতি-লুটপাট চলমান থাকলেও সুধীজনসহ সর্বমহলের কারোই কোন টু শব্দ করা যাবে না। কেউ যদি নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে একটু মুখ খুলে তাহলে তাকে তখন সরকারের মন্ত্রী-এমপিসহ আতি-পাতি নেতারা পর্যন্ত ‘রাজাকার’ সহ আরো কিছু উপাধি দিয়ে মুখে ফেনা তুলতে থাকে। অর্থাৎ বর্তমান সরকার বা আওয়ামীলীগ যেটা বলবে সেটাই একমাত্র সঠিক  এবং তারাই একমাত্র মুক্তিযুদ্ধের স্ব-পক্ষের শক্তি এর বাহিরে কেউ কিছু বললে বা সমালোচনা করলে সে বা তারা তখন  রাজাকার বা দেশদ্রোহী বা  মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তি বা অন্যকিছু তাদের মুখের ভাষায় হয়ে যায়। অনেকেরই ধারনা বর্তমান সরকার বা আওয়ামীলীগ  প্রশাসন নামক যন্ত্রের সহায়তায় হুকুম ও হাকিমের রাজত্ব কায়েম করছে প্রকৃত প্রধান বিরোধী দলের সাংগঠনিক দুর্বলতা ও আন্দোলন-সংগ্রামের ব্যর্থতা বা বিশ্বাসঘাতকতা যে যাই ভাবুক তার জন্য। এই প্রকৃত প্রধান বিরোধী দলের দ্বায়িত্বপ্রাপ্তরা যদি (অনেকেই জীবন বাজি রেখে কাজ করে) স্ব-স্ব ক্ষেত্রে তাদের দ্বায়িত্ব পালন করত তাহলে জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিনিধিরাই হয়তো আজ দেশ পরিচালনা করত। এ ক্ষেত্রে একটা বিষয় গভীরভাবে উপলব্দি করা যায় যে, এই প্রকৃত প্রধান বিরোধী দলের বা বিএনপি’র নেতাকর্মীরা কিভাবেই বা আন্দোলন-সংগ্রামে মাঠে থাকবে। কেননা তারা মাঠে নামার বা মুখ খোলার আগেই তাদের নামে মিথ্যা, ভিত্তিহীন একাধিক মামলা দায়ের হয় কিংবা  পথে-ঘাটে, অফিস-আদালত বা প্রত্যেক মানুষের সবচেয়ে নিরাপদ স্থল তার নিজের বাসাবাড়ী সেখান থেকে গ্রেফতার বা নিখোঁজ হয় (প্রথমে অস্বীকার পরে খোঁজ পাওয়া যায়)। আবার কেউ কেউ গুম-খুনের স্বীকারও হয় যেমন বিএনপি নেতা এম ইলিয়াছ আলী যার খোঁজ আজও মেলেনি যদিও তার পরিবার প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেও আজ পর্যন্ত কোন সহায়তা না পেলেও আশায় আশান্বিত হয়ে মা আচল বিছায়ে, স্ত্রী বুকভরা আশা নিয়ে, সন্তানরা ¯েœহ-আদর-ভালবাসা পাবার আশায় তীর্থের কাকের চেয়েও ব্যাকুল হয়ে বসে আছে। সে ক্ষেত্রে অপর বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন আহমেদের পরিবার অনেকটাই ভাগ্যবান যে তারা দেশে না হলেও পার্শ্ববর্তী একটি দেশের এক রাজ্যে তার খোঁজ পেয়েছে। দেশে আসতে পারতেছে না দেশীয় মিথ্যা-ভিত্তিহীন মামলা ও ঐ দেশীয় কিছু নিয়ম-রীতির কারনে। কেননা সালাউদ্দিন আহমেদকে পাওয়া গিয়েছিল সে দেশের এক রাজ্যে চোখ-মুখ বাধা অবস্থায় রাস্তার পাশে ছিল না কোন পাসর্পোট।

সরকার বিএনপি নেতা-কর্মীদের নামে এতই পরিমান মামলা দায়ের করেছে (এসব শুরু করেছিল অসাংবিধানিক ফখরুদ্দিন-মঈনউদ্দিন সরকার যা এই সরকারের সময় বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর আরো বেশী হয়েছে কিন্তু আ’লীগ প্রধান শেখ হাসিনার ১৫ টি মামলাসহ অন্যান্য আ’লীগ নেতাদের হাজার হাজার মামলা তুলে নেওয়া হয়েছে)  আর তাদের (বিএনপি নেতাদের) বিরুদ্ধে এতই অভিযোগ এনেছে যে সপ্তাহ সপ্তাহ তাদের কোট-কাচারী, জামিন-জেল, রিমান্ড প্রভৃতি ফেস করতে হয়। এতগুলো ঝামেলা বা চাপের মধ্যে থেকেও যদি তারা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে শান্তিপূূর্ণভাবে কিছু করতে চায় তখন ঐসব নেতাকর্মীরা সরকারের হিং¯্র থাবার রোষানলে পরে। বর্তমান এই বিরোধীদল দমনের অংশ হিসেবে সরকারী দল বা সরকার বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে এতই পরিমান অযাথা হয়রানীমূলক মামলা দিয়েছে যে দেশ স্বাধীনের ৪৫ বছরের ইতিহাসে এত মামলা কোন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের নামে হয় নি। এতে সরকারের কতৃত্ববাদী একনায়কতন্ত্রের শাসনের রুপ প্রকাশ পেয়েছে। এই সরকারকে অবৈধ, ফ্যাসিবাদী, জবরদখলকারী, ভোটারবিহীন সরকার হতে অন্ধের মতো, একান্ত অনুগ্রহ আজ্ঞাবাহী কৃতদাসের মতো পরোপুরি সহায়তা করছে প্রশাসন- নির্বাচন কমিশন। প্রমানস্বরপ সচেতন দেশবাসীর নিশ্চয় মনে আছে ২০১৪ সালের ০৫ জানুয়ারীর নির্বাচনের কথা। যেখানে অর্ধেকের বেশী ১৫৩ জন আনকন্টেস্টটেড বাকী ১৪৭ আসনে নিজেরা নিজেরা (বিএনপি একতরফা, পক্ষপাতিত্ব এ নির্বাচনে অংশগ্রহন করে নি) ভোট করেছে যেখানে ৫% ভোটও পরেনি । সরকার একনায়কতন্ত্র কর্তৃত্ববাদী শাসন ধরে রাখতে অথৈব, মেরুদ-হীন, বিবস্ত্র-লজ্জাহীন, অন্ধ চামচা নির্বাচন কমিশন ও দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে পক্ষপাতিত্ব প্রশাসনের সহায়তায় ২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল ০৩ সিটি নির্বাচন, উপজেলা বা পৌরসভা নির্বাচন, চলমান ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন সরকারী দলের একগুয়েমি, ভয়-ভীিিত, হামলা-সংঘাত-হানাহানি-খুনাখুনির কারনে সুষ্ঠ-স্বাভাবিক কিছুতেই হচ্ছে না। বিশেষ করে বিএনপি নেতাকর্মীদের নমিনেশন পেপার সাবমিট করতে না দেওয়া, একাধিক মামলা দিয়ে দুরে রাখা বিভিন্নভাবে বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে আওয়ামী ক্যান্ডিডেটকে বিনা প্রতিদন্দিতায় নির্বাচিত হওয়া যেন এক রীতি হয়ে গেছে আর এতে সহযোগিতা হিসেবে নির্বাচন কমিশন, প্রশাসনের যা যা করার দরকার তাই করতেছে। দেশের নির্বাচন সংস্কৃতির ইতিহাসে জাতীয় পর্যায় থেকে শুরু করে সর্বনি¤œ ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত আওয়ামীলীগ প্রভাবখাটিয়ে বিনা প্রতিদন্দিতায় নির্বাচিত হওযার যে অপসংস্কৃতি আনায়ন করছে এবং বিরোধীদল দমনে মিথ্যা মামলা-হামলা, অত্যাচার-নির্যাতন, দমন-পীড়ন, রিমান্ড-জেল-জুলুম, পত্র-পত্রিকার বা মিডিয়ার মত প্রকামের স্বাধীনতা হরন, কর্তৃত্ববাদের যে দুঃসংস্কৃতি আনায়ন করছে তার জন্য এককভাবে দ্বায়ী হয়ে তো থাকবেই এবং ভবিষ্যতে ক্ষমতার পালাবদল হলে নিজেদের তৈরী করা এ ফাঁদে পরবে কি-না কে জানে। আর এ ফাঁদে যদি তারা পরে তখন কি হবে। আর তাই হয়তো সরকার বিরোধী দল দমন ও নিজেদের একক কর্তৃত্ববাদী শাসন ধরে রাখতে বিচার বিভাগেও হস্তক্ষেপ করতেছে যার ফলে সরকার ষোড়শ সংশোধনেিত বিচারপতিদের অবিশংসনের ক্ষমতা সংসদের হাতে করে নিয়েছে যদিও দেশের উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের অপসারনের ক্ষমতা সংসদের হাতে নিয়ে করা সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ও বে-আইনি বলে রায় দিয়েছে হাইকোর্ট।

এসব ঘটনার পেক্ষিতে জনসাধারণ কেমন অনিরাপদ, অস্বস্তি, অধিকারবিহীন, শৃঙ্খলিত-মুখবন্ধ অবস্থার মধ্যে দিন যাপন করছে তার চিত্ররুপ বুঝতে পাওয়া যায়। আর দেশীয় এরুপ অবস্থা বিদ্যামান হওয়ার কারনে রেমিটেন্সে বা প্রবাসী আয়েও ভাটা পরছে। মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ক্রসফায়ার, গুম, রাজনেতিক দমন-পীড়ন বড় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এ প্রতিবেদনে প্রকাশ পেয়েছে বাংরাদেশে জাতীয় নির্বাচন আর্ন্তজাতিক মান বজায় রেখে হয় নি, মিডিয়ায় সেলফ সেন্সরশিফ, বিচারবহিভূর্ত হত্যা, গুম,দুর্নীতি অব্যহতভাবে চলছে, ব্যাক্তিগত গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপ, অনলাইন নজরদারি, বিরোধী দল দমনে খেয়ালখুশিমতো গ্রেফতার, রিমান্ড-জেল, নির্যাতন ও নিষ্ঠুর আচরন,রাজনৈতিক কর্মকান্ড করতে না দেওয়া ইত্যাদি।
বাংরাদেশের দুর্নীতি, অপকৌশল আর স্বেচ্ছাচারিতা এতই নীচে নেমে গেছে যে, মনেহয় দেশটা চলতেছে জবাবদিহিতার উদ্ধে। যারফলে আজকাল দেখা যাচ্ছে ইমারত গঠনে রডের বদলে বাঁশ। এটা কি অনেকটাই বর্তমানে বাংলাদেশের ক্ষমতায়নের প্রতিকীরুপ নয। রডের বদলে বাঁশ যেমন ঠিক তেমনি গনতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ভোটের বদলে বিনা প্রতিদন্দিতায় বা ভোটারবিহীনভাবে নির্বাচিত হওয়ার সংস্কৃতি চালু হওয়া। যার ফলে আজ মুখে মুখে শোনা যায় আ’লীগের ভোটনীতি মানে-‘আমার ভোট আমি দেব, তোমার ভোটও আমি দেব।’

উপরের পরিবেশ পেক্ষিতে কি ভাবা যায় অপার সম্ভাবনার এ বাংলাদেশ আজ কোথায়। অথচ এ দেশ সামাজিক-সাংস্কৃতিক-রাজনৈতিক সোহার্দ্য-সম্প্রীতির এক দেশ। এ দেশ লালন, হাছন, শায়েস্তা খান, আকবর, ঈসা খাঁ, বারো ভূঁইয়া, স্যার জগদীশচন্দ্র বসু, জীবনানন্দ দাস, শে-রে-ই-বাংলা, সোহরাওর্য়াদী, মাওলানা ভাসানী, মুজিব ও জিয়ার দেশ। আজ দেশের এ অবস্থা কেন ? এ অবস্থা কে আনায়ন করছে ? এর জন্য কে দ্বায়ী ? দেশের এই অবস্থার পেক্ষিতে শিক্ষিত, সচেতন, দেশপ্রেমিক তরুনরা আপসোস করে বলছে বা ভাবছে “ইস! কেমনভাবে চলছে স্ব-দেশ ?”

লেখক: কবি ও কলামিস্ট।