Wed. Apr 30th, 2025
Logo Signature
Agrani Bank
Rupali Bank
Advertisements

mmasum_1312704008_6-stock-photo-small-group-of-business-people-joining-hands-bird-s-eyes-angle-view-with-globe-76386802

খোলা বাজার২৪, বুধবার, ১৭ আগস্ট ২০১৬:  গুলশান-শোলাকিয়া-কল্যানপুর। সাম্প্রতিক সময়ে ঘটনার পরিপেক্ষিতে এই তিনটি স্থানের নাম সচেতন ও সুধীমহল এর শ্রুতি ও দৃষ্টিগোসর এবং সেই সাথে মিডিয়ার কল্যানে ওয়াকিবহালও। ঘটনার ডামাডোলে সময়ের আর্বতে বর্তমান অপ্রিয় হলেও সবচেয়ে বেশী ব্যাবহৃত বা প্রচারিত শব্দ হলো ‘জঙ্গি’। রাজনৈতিক মহলে রাজনীতিবিদরা তাদের রাজনৈতিক সুবির্ধাথে প্রতিপক্ষ দলকে ‘জঙ্গি’ বলে (প্রথম দিকে প্রচ্ছন্ন ছিল এখন প্রকট বা বেশী) আখ্যায়িত করত বিশেষ করে বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের প্রধান থেকে শুরু করে আতি-পাতি নেতারা পর্যন্ত কোন তথ্য-প্রমান উপস্থাপন না করেই বক্তব্য-বিবৃতিতে ঢালাওভাবে বলতে থাকে। যদিও সাধারণ জনগনসহ সচেতন সুধীমহল সবাই জানে ক্ষমতাসীনদল প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে গিয়েই এসব স্পর্শকাতর কথা-বার্তা অযাথাই অনর্গল বলে। কেননা, ২০১৪ সালের ০৫ জানুয়ারীর তাদের (অ’লীগদের) নিজেদের অহমিকা বা ভয়ে সৃষ্ট দূর্বলতার কারনেই রাজনৈতিক সুবির্ধাতে সময়ের পেক্ষাপটে প্রশাসনিক ক্ষমতার সুবিধা নিয়ে এসব বলে। দেশের কোথাও না কোথাও খুন-গুম-অপহরন বা এই জাতীয় কিছু হলেই কোন তদন্ত ছাড়াই ক্ষমতার কেন্দ্র থেকেও বলা হয় এটা বিরোধী দল করেছে। এই রকম বলতে থাকার ফলাফল আজ দেশবাসী দেখতেছে। সরকারী দলের কথায় কথায় এভাবে বিরোধীদল (প্রধানত বিএনপি) কে দোষারুপ করার মনোসংস্কৃতিক কারনে প্রকৃত জঙ্গি মনোভাবাপন্ন ব্যাক্তি বা গোষ্ঠীরা একের পর এক আড়াল পেয়ে (বলতে গেলে অনেকটা প্রচ্ছন্ন ছায়া পেয়ে) আজ ঐ সব ব্যাক্তি বা গোষ্ঠীরা ‘জঙ্গিরুপ’ ধারন করেছে। তাই রাজনীতিবিদদের রাজনৈতিকভাবে পরস্পরকে এই স্পর্শকাতর বিষয়ে পরস্পর পরস্পরের দোষারুপ না করাই ভাল কেননা রাজনীতিবিদরাই তো জনগণের ভোটাধিকার থাক বা না থাক তারাই ক্ষমতায় থাকে। ক্ষমতায় থেকে ক্ষমতাসীনরা শুরু থেকেই কয়েকটা বিষয় নজর দিলেই এবং তার সাথে জনগণসহ সবাই সচেতন হলেই জঙ্গিবাদ থাকবে না। যে বা যাহারাই ঐক্যের ডাক দেক ঐক্যবদ্ধ থেকেই অর্থাৎ জঙ্গিবাদ ঐক্যবদ্ধভাবে রুখতে হবে। তাই আগে নজর দেওয়া দরকার—

(ক) রাজনীতিবিদদের অর্থাৎ একদল অপরদলকে দোষারুপের সংস্কৃতি সর্ম্পন বাদ দেওয়া উত্তম হবে। এতে জঙ্গিরা প্রশয় পাবে না।
(খ) সামাজিক সুস্থির সহবাসস্থানের জন্য সবাইকে সন্ত্রাসের নিরুদ্ধে এক হতে হবে এবং সবার জন্য ন্যায়বিচার সুনিশ্চিত হতে হবে। ক্ষমতায় থাকলে তাদের জন্য এক বিচার ক্ষমতায় না থাকলে তাদের জন্য অন্য বিচার এই অপনীতি সর্ম্পন্ন নির্মুল করা ভাল হবে।

(গ) শহর-গ্রামে শিক্ষা-দীক্ষাসহ সকল ক্ষেত্রে মোটামুটি সামঞ্জস্যরেখে সুষম উন্নয়ন তথা সম্পদের সুষম বন্টন করলে ভাল হবে। এতে মানুষ রাজধানী বা নগর-মহানগর মুখী কম হবে। ফলে লোকজনের চাপ কম হবে যা নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে। এতে জঙ্গিবাদের সুযোগও অনেকাংশে কম হবে।
(ঘ) অবিভাবকদের একান্তভাবে কলেজশাখা পর্যন্ত তো বটেই এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত তাদের ছেলে-মেয়েদের চলা-ফেরা অর্থাৎ কোথায় যায়, কাদের সাথে মিশে, কখন কি করে, লেখা-পড়া ঠিকভাবে করে কি-না, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ঠিকভাবে যায় কি-না এবং গিয়ে লেখা-পড়া করে কি-না, অমনোযোগী কি-না বা বাড়াবাড়ি করে কি-না সেদিক নজর বাড়াতে হবে এবং একটানা বন্ধুদের সাথে বাহিরে না থাকাই উত্তম সে দিকে নজর দিতে হবে। একটানা বাহিরে থাকলে সাথে সাথে নিজ দ্বায়িত্বে খোঁজ করে বাড়ী নিয়ে আসা উত্তম, প্রয়োজনে প্রশাসন বা সংশ্লিষ্ট কর্তপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে নিয়ে আশা যায়।
(ঙ) বিত্তবানদের ছেলে-মেয়েদের সম্পদের সঠিক ব্যবহার এবং আত্মনির্ভরশীলতা ধীরে ধীরে শেখাতে হবে। তাদের মধ্যে সেই মূল্যবোধ জন্মাতে হবে যে পিতা-মাতার অঢ়েল সম্পদ তখনই তাদের কাজে লাগবে যখন তারা মনুষ্য-মুল্যবোধে গড়ে উঠবে এবং মনুষ্য -মুল্যবোধে গড়ে তুলতে পিতা-মাতাকে অবশ্যই সন্তানদের সময় দিতে হবে।

(চ) যে পরিবারে স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই চাকরি করে সে পরিবারে সন্তানদের সঠিক দেখ-ভালের জন্য পরিবারের বয়োজ্যেষ্ঠেদের কাজে লাগানো যেতে পারে। অর্থাৎ মরুব্বিদের (যেমন-দাদা-দাদি, নানা-নানি) প্রয়োজনে গ্রাম থেকে শহরে এনে এ কাজে লাগানো যায়। এতে মরুব্বিদের একাতিত্বও কাটবে এবং বৃদ্ধা-আশ্রমের প্রতিও ঝুকি কমবে।

(ছ) পরিবার, সমাজ-রাষ্ট্র সবাইকে নিখোঁজ এর বিষয়ে সঠিক তথ্য বা ডাটা জানতে হবে। কেউ নিখোঁজ হলে সাথে সাথে ব্যক্তি বা পারিবারিক উদ্যেগে প্রশাসনে জানানো ভাল। এতে প্রশাসন সহায়তা করবে।
(জ) স্কুল, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় যে যে স্টেজে থাকুক না কেন ? বন্ধুদের মধ্যে সদ্ভাব বজায় রেখে অবশ্যই ভাল, কল্যাণ কাজের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে। বন্ধুদের মধ্যে কেউ ভুল পথে গেলে সে পথে না গিয়ে নিজে সৃজনশীল-ভাল পথে থেকে বন্ধুকেও অবশ্যই ভাল পথে আনতে হবে। এক্ষেত্রে পরিবারেও কোন বড়ভাই যদি ছোট ভাইকে ভুল পথে যাওয়া দেখে তাহলে অবশ্যই বড় ভাইয়ের উচিত ছোট ভাইকে সঠিক পথে ফিরে আনা।
(ঝ) পরিবারে একজন মা-য়েই জানবে তার সন্তান কখন কি করে। এতে মা যদি দেখে তার সন্তান স্বাভাবিকের চেয়ে ভিন্ন আচরন করছে সাথে সাথে প্রথমত তাকে বুঝিয়ে পরে না শুনলে পরিবারের অন্যদের সহযোগিতায় সমাধান করাই উত্তম হবে। মা-কেই খেয়াল রাখতে হবে তার সন্তানের বন্ধু-বান্ধব কে বা কারা তাদের সাথে মিশে কি করে বা কোথায় যায় এ ক্ষেত্রেও মা পরিবারের অন্য সদস্যদের সহযোগিতা নিতে পারে।এতে সন্তান কু-পথে বা জঙ্গিবাদের দিকে যাওয়ার সুযোগ পাবে না।
(ঞ) প্রতিবেশী কারো সন্তান যদি জানামতে ভূল পথে যায় তখন প্রতিবেশীর কর্তব্য মনে করে সাথে সাথে সে খবর পরিবারে জানানো ভাল। এক্ষেত্রে মনেরাখা ভাল পরের মঙ্গল করলে নিজের মঙ্গল হয়।
(ট) সকল ধর্মের লোকদের স্ব-স্ব ধর্ম মেনে চলা এবং এক ধর্মের লোকদের অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ থাকা জঙ্গিবাদ রুখতে গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালন করবে।
(ঠ) নিখোঁজ মানেই জঙ্গি নয় এদিকে প্রশাসন তথা পরিবারকে সচেতন হতে হবে।
(ড) রাজনীতিবিদদের বা রাজনৈতিক দলদের ঢালাওভাবে প্রতিপক্ষকে দোষারুপ না করে পরস্পর পরস্পর বসে আলাপ-আলোচনা করে সন্মিলিত প্রয়াসের মাধ্যমে হাতে হাত রেখে জঙ্গিবাদ নির্মূলে ভূমিকা রাখা যায়। এতে কে ঐক্যের ডাক দিল তার সাথে কে আছে বা অমুক থাকলে যাব না এমন মনোকামনা বৃহত্তর স্বার্থে পরিহার করাই উত্তম।
(ঢ) পুলিশ-প্রশাসনের কর্মরত কর্মকর্তাদের কাউকে সন্দেহমূলকভাবে আটক বা গ্রেফতার করলেও জিজ্ঞাসাবাদ করার মাধ্যমে নির্দোষ হলে হয়রানি না করে ছেড়ে দেওয়া উত্তম।
(ণ) প্রতিটি নগর-মহানগরে অনস্থানরত বা কর্মরত নাগরিকের তথ্য বাসাওয়ালা বা সংশ্লিষ্ট অফিস বা প্রশাসনে থাকা ভাল। এতে সঠিক তথ্যের মাধ্যমে কর্ম-পরিচয় নিশ্চিত হলে জঙ্গি দমনে সহায়তা হবে। এক্ষেত্রেও তথ্যের যেনো হের ফের না হয় সে দিকে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি রাখতে হবে।
(ত) কোথাও জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার বা তার সন্দেহ হলেই সামাজিকভাবে সবাই মিলে প্রতিরোধ করা বা কাছের কোনো প্রশাসনে খবর দেওয়া ভাল। এতে জঙ্গিবাদ নিরুৎসাহিত হবে।
উপরে উল্লিখিত কর্মকান্ডসমূহ সঠিকভাবে পালন করার পরও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন হচ্ছে একটি দেশের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে। রাজনীতি যদি স্থিতিশীল না থাকে শুধু জঙ্গিবাদ নয় সমাজের সকল স্তর ধীরে ধীরে অবনমিত হবে। এক্ষেত্রে পাঠক বৃন্দের কিছু বিষয় খেয়াল রাখলে সুবিধা হয়। বিষয়গুলো নি¤œরুপ:
আমাদের এই প্রিয় মাতৃভূমি আজ থেকে এক দশক আগে এমন ‘জঙ্গি’ নামক শব্দের এতো পরিচিতি বা ভয়াবহতা ছিল না। কারন তখনও এমনভাবে রাজনীতিতে প্রতিহিংসা ছিল না, পরস্পর দোষারুপ ছিল না। সচেতন পাঠকমহল একটি বিষয় খেয়াল রাখবেন ২০১৪ সালের ০৫ জানুয়ারীর নির্বাচন। এ নির্বাচন একপক্ষ কিভাবে করেছে আর অন্যপক্ষ লেভেল ফিল্ড সমতা পায় নি বলে বিরত থেকেছে। একপক্ষ না-বালক ভোটারদের দ্বারা একাধিকবার ভোট দিয়ে নিয়েছেÑ টি.ভি-র পর্দায় দেখা গেছে সেইসব ভোটাররা তাদের বাবার নাম জানে না, আই ডি কার্ড বাসায়, এমনকি ভোট দিতে এসে তাদের নিজের নামও জানে না। কেননা, তারা অন্যের নামে ভোট দিতে কেন্দ্রে গিয়েছিল। অনেক ভোটকেন্দ্রে কোন ভোটার ছিল না, ছিল কুকুর। এ নির্বাচন ছিল ১৪৬ আসনে-কেননা ১৫৪ আসনে বিনা প্রতিদন্দিতায় আগেই নির্বাচিত হয়েছিল-যা বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন ঘটনা। যেখানে ১৫০ আসন পেলেই ক্ষমতায় যাওয়া যায় সেখানে নির্বাচনের আগেই ১৫৪ আসন বর্তমান ক্ষমতাসীনরা বিনা প্রতিদন্দিতায় জিতে যায় কিন্তু গণতন্ত্র হেরে যায়। যেহেতু জনগনের বিনা-ভোটের অর্থাৎ দুই-তৃতীয়াংশের বেশী জনগণ যেখানে ভোট দেয় নাই সেই-সরকার ক্ষমতায় এসেই কথায় কথায় ঠুনকা অযুহাতে বিরোধী দলের প্রতি অত্যাচার-নির্যাতন, দমন-পীড়ন-নিপীড়ন, জেল-জুলুম, মামলা-হামলা, রিমান্ড-সাজা, প্রশাসনের যাতাকলে একের পর এক আষ্টে-পুষ্টে বেঁধে রেখেছে। এমনকি অনেক সময় বিরোধীদলের প্রধানের প্রতিও লাঠি-হামলা চালিয়েছে।
অপরদিকে অপর পক্ষ ভোটারবিহীন এই সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোন অধিকার নেই বলে আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে নামাতে গিয়ে ব্যার্থ হয়ে অপবাদ ও একর পর এক সাজানো মামলা নিয়ে কিছুটা হয়তো সাময়িক কোনঠাসা হয়ে পরে আছে। সরকারও প্রশাসন নামক যন্ত্রকে সর্ম্পন্ন নিজের কব্জায় নিয়ে প্রশাসন দিয়েই রীতিমত বিরোধী দলকে চকরির মতো ঘুরাচ্ছে আর ছড়ি হাকাচ্ছে। দেশে যেই করুক-কিছু ঘটলেই কোন বাগ-বিচার ছাড়াই একের পর এক সরকার প্রধান থেকে শুরু করে আতি-পাতি, চ্যালা-চামচা নেতারাও দোষ দেয় এবং দিয়েই যাচ্ছে বিরোধী দল এর নেতা-কর্মীদের উপর। বিরোধী দল চাপের উপর চাপ পেয়ে মনেহয় যেন আর পারছে না কেননা তারা সঠিকভাবে এখনও পারছে না ঐসব মিথ্যা অপবাদ ঘুচে প্রকৃত অপরাধীদের অঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে। কেননা প্রশাসন আর নিরপেক্ষ নেই। প্রশাসন এখন পুরোপুরি একপক্ষের দিকে অবস্থান নিয়েছে।
……………………….আর এসব রেষারেষির সুয়োগে পার পেয়ে যাচ্ছে প্রকৃত অপরাধীরা। সরকার ঘটনা ঘটার সাথে সাথেই অযাচিতভাবে দোষ দিচ্ছে বিরোধীদলের উপর এতে করে প্রকৃত অপরাধীরা হয়তো একের পর এক পার পেয়ে পরবর্তীতে আরো উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে কাজ করছে। এটা ধরাবাহিক ভাবে হওয়ার ফলেই হয়তো দেশে আজ প্রকৃত বিরোধীদল অন্যায়ভাবে কোনঠাসার স্বীকার হতে হচ্ছে। সরকারী দল ভোট কি তা ভুলে যাচ্ছে-প্রশাসন নির্ভর হয়ে পরছে-যার ফলে দেশে জঙ্গিবাদের কিছু রুপ দেখা যাচ্ছে। কিন্তু কোন মতেই দেশের কোন নাগরিকের এটা কাম্য নয়। শরীরে জ্বর হলে এন্টিবায়োটিক খেলে ভাল হয়। কোথাও ক্ষত হলে হয়তো কেটে ফেললে ভাল হয়। শরীরের ভিতরে ব্যারাম হলেও অপারেশন করে ভাল হয় কিন্তু এই জঙ্গীবাদী বাংলাদেশের হৃদয় থেকে চিরতরে মুছে ফেলতে হলে ধর্ম-বর্ণ, জাতি-উপজাতি, নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ-যুবকসহ সর্বোপরি সকল রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক দল তথা ব্যক্তি-পরিবার-সমাজ-অঞ্চল এক হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে হাতে হাত রেখে জনগনের প্রকৃত ভোটাধিকারের রুপ ফিরে আনতে হবে। তখন তৃতীয় কেউ আর সুযোগ পাওয়ার চান্স পাবে না এইসব জঙ্গিবাদী কার্যকলাপ করতে অর্থাৎ জঙ্গীবাদ ঐক্যবদ্ধভাবে রুখতে হবে।
লেখক: সাংবাদিক, কবি ও কলামিস্ট।