Fri. Sep 19th, 2025
Advertisements

7খোলা বাজার২৪, শুক্রবার, ১৯ আগস্ট ২০১৬: বিশ্বের ‘বৃহত্তম বিমান’ আকাশে উড়েছে। বুধবার ইংল্যান্ডের কার্ডিংটন বিমানক্ষেত্র থেকে এটি আকাশে ওড়ে। ‘এয়ারল্যান্ডার টেন’ নামের বায়ুযানটির এক অংশ বিমানের মতো, অপর অংশ উড়োজাহাজের মতো। লম্বায় ৩০২ ফুট। বায়ুযানটি ৪,৮৮০ মিটার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৪৮ কিলোমিটারবেগে চলতে সক্ষম। হিলিয়াম ভরার পর মনুষ্যবিহীন অবস্থায় এটি দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় এবং মানুষ থাকলে পাঁচ দিন আকাশে অবস্থান করতে পারবে। এনডিটিভি।

প্রস্তুতকারক কোম্পানি হাইব্রিড এয়ার ভেহিকলস (এইচএভি) জানিয়েছে, বিমানটি মালবাহী হিসেবে বাণিজ্যিক খাতেও ব্যবহার করা যাবে। কোম্পানিটি এয়ারল্যান্ডারকে বর্তমানে চলাচলরত বায়ুযানগুলোর মধ্যে বৃহত্তম বলে দাবি করেছে। এ প্রকল্পে ব্রিটিশ সরকার ২৫ লাখ পাউন্ড সহায়তা দিয়েছে। কারিগরি সমস্যার কারণে রোববার এর প্রথম উড্ডয়ন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। ওই সমস্যা দূর করার পর বুধবার প্রথম উড্ডয়নে এটি ৩০ মিনিট আকাশে ছিল।
এইচএভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ম্যাকগ্লেন্যান জানিয়েছেন, বিমানটি হেলিকপ্টারের প্রযুক্তি থেকে কম ব্যয়বহুল ও পরিবেশবান্ধব। তিনি বলেন, এটি একটি ব্রিটিশ উদ্ভাবন। এটি উড়োজাহাজ ও বিমানের মিশ্রণ, এতে হেলিকপ্টারের সুবিধাও আছে। এর সাধারণ পাখাযুক্ত বিমানের মতো অংশ যেমন আছে, হেলিকপ্টারের মতো প্রযুক্তিও আছে এবং উড়োজাহাজের প্রযুক্তিও আছে। এই যানটি যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা বায়ুযান হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল। বাজেট কাটছাঁটের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী গোয়েন্দা বিমান উন্নয়নের এ প্রকল্পটি বন্ধ করে দেয়।আকাশে উড়েছে ‘বৃহত্তম বিমান’
বাংলাদেশ নিউজ২৪ : শুক্রবার, ১৯ আগস্ট ২০১৬
ড়িৎষফং-ষধৎমবংঃ-ধরৎপৎধভঃ-ধরৎষধহফবৎ-১০বিশ্বের ‘বৃহত্তম বিমান’ আকাশে উড়েছে। বুধবার ইংল্যান্ডের কার্ডিংটন বিমানক্ষেত্র থেকে এটি আকাশে ওড়ে। ‘এয়ারল্যান্ডার টেন’ নামের বায়ুযানটির এক অংশ বিমানের মতো, অপর অংশ উড়োজাহাজের মতো। লম্বায় ৩০২ ফুট। বায়ুযানটি ৪,৮৮০ মিটার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৪৮ কিলোমিটারবেগে চলতে সক্ষম। হিলিয়াম ভরার পর মনুষ্যবিহীন অবস্থায় এটি দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় এবং মানুষ থাকলে পাঁচ দিন আকাশে অবস্থান করতে পারবে। এনডিটিভি।

প্রস্তুতকারক কোম্পানি হাইব্রিড এয়ার ভেহিকলস (এইচএভি) জানিয়েছে, বিমানটি মালবাহী হিসেবে বাণিজ্যিক খাতেও ব্যবহার করা যাবে। কোম্পানিটি এয়ারল্যান্ডারকে বর্তমানে চলাচলরত বায়ুযানগুলোর মধ্যে বৃহত্তম বলে দাবি করেছে। এ প্রকল্পে ব্রিটিশ সরকার ২৫ লাখ পাউন্ড সহায়তা দিয়েছে। কারিগরি সমস্যার কারণে রোববার এর প্রথম উড্ডয়ন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। ওই সমস্যা দূর করার পর বুধবার প্রথম উড্ডয়নে এটি ৩০ মিনিট আকাশে ছিল।
এইচএভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ম্যাকগ্লেন্যান জানিয়েছেন, বিমানটি হেলিকপ্টারের প্রযুক্তি থেকে কম ব্যয়বহুল ও পরিবেশবান্ধব। তিনি বলেন, এটি একটি ব্রিটিশ উদ্ভাবন। এটি উড়োজাহাজ ও বিমানের মিশ্রণ, এতে হেলিকপ্টারের সুবিধাও আছে। এর সাধারণ পাখাযুক্ত বিমানের মতো অংশ যেমন আছে, হেলিকপ্টারের মতো প্রযুক্তিও আছে এবং উড়োজাহাজের প্রযুক্তিও আছে। এই যানটি যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা বায়ুযান হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল। বাজেট কাটছাঁটের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী গোয়েন্দা বিমান উন্নয়নের এ প্রকল্পটি বন্ধ করে দেয়।