আদালতে আপিলকারীর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মাহবুব আলী ও দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
এর আগে ২ নভেম্বর সম্পদের তথ্য গোপনের দায়ে কক্সবাজার-৪ আসনের আওয়ামী লীগদলীয় সাংসদ আবদুর রহমান বদিকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন নিম্ন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক আবু আহমদ জমাদার আজ বুধবার এই রায় ঘোষণা করেন। এ সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন বদি। গত ১৯ অক্টোবর এই মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ হয়। এরপর আদালত রায় ঘোষণার তারিখ ২ নভেম্বর ধার্য করেন।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে সাংসদ বদির বিরুদ্ধে এই মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গত বছরের ৭ মে দুদক এই মামলায় অভিযোগপত্র দেয়। গত বছরের ৮ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে মামলার বিচারকাজ শুরু হয়।
মামলার রায়ে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ থেকে বদিকে খালাস দিয়েছেন আদালত।


কক্সবাজারের সাংসদ আবদুর রহমান বদি ছয় মাসের জামিন পেয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর জরিমানার আদেশও স্থগিত করা হয়েছে। নিম্ন আদালতের সাজার রায়ের বিরুদ্ধে বদির করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে আজ বুধবার বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুসের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্টের একক বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এতে বদির মুক্তিতে আইনগত কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবী নাসরিন সিদ্দিকা লিনা।দুদক আইনের যে ধারায় বদিকে খালাস দেওয়া হয়েছে, এর বিরুদ্ধে দুদক আপিল করবে বলে জানিয়েছে।