ওবায়দুল কাদের বলেন, ভোটের দিন ছুটি থাকায় অনেকেই বাড়ি গেছে। বড় একটি দল অংশ নেয়নি। তাছাড়া দিনের শুরু থেকেই বৃষ্টি। এছাড়া, এটা একটা উপ-নির্বাচন। সব মিলিয়ে ভোটারদের উপস্থিতি কম ছিল। তবে ২০০১ সালে ১০ ভাগ ভোট নিয়ে সাদেক হোসেন খোকা মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। এবার এত কিছুর পরেও তুলনামূলক উপস্থিতি অনেক বেশি।
তিনি বলেন, রাজনীতি জোয়ার-ভাটার মতো। আজ আমরা আছি, কাল নাও থাকতে পারি। একটি রাজনৈতিক দল আজীবন ক্ষমতায় থাকবে, এমন অহম বোধ থাকা উচিত নয়। বিএনপি যেভাবে একের পর এক নির্বাচন বয়কট শুরু করেছে তাতে আগামী জাতীয় নির্বাচনে তাদের অবস্থা আরো খারাপ হবে। নির্বাচন থেকে দূরে সরে যাওয়া মোটেও গণতান্ত্রিক পথ নয়।
তিনি আরো বলেন, ‘বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নিলেও নেতাকর্মীরা অংশ নিচ্ছে। অংশ নেওয়াদের বহিষ্কার করা হলেও মাঠের কর্মীরা থেমে নেই। বিএনপি সুবিধা বুঝে নির্বাচন করে। এর আগে তারা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল। তখন চারটিতেই জিতেছিল। তাতে তো আকাশ ভেঙে পড়েনি।
সংবাদ সম্মেলনে দলের দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য এস এম কামাল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।