
রোববার( ২৭ অক্টোবর) উলামা-ই-ইসলামের ডাকে হাজার হাজার সমর্থকের পদযাত্রাটি বৃহস্পতিবার( ৩১ অক্টোবর) ন পাকিস্তানের করাচি থেকে ইসলামাবাদ এসে পৌঁছায়। সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর কঠোর নিরাপত্তা বলয়ে তারা অবস্থান করে। শুক্রবার( ১ নভেম্বর) ভোরের দিকে জামায়াতে উলামার পাশাপাশি দেশটির বিরোধী দলের সমর্থকরা সমাবেশে অংশ নেন। শিক্ষা, স্বাস্থ্যের উন্নয়নের পাশাপাশি তরুণদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রতিশ্রুতি দিয়ে গত বছর ক্ষমতায় এসেছিলেন ইমরান খান। কিন্তু ইমরান সরকার এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে ব্যর্থ হয়েছে বলে দাবি আন্দোলনকারীদের।
ক্ষমতায় আসার পর এবারই প্রথম পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে আন্দোলন হলো। প্রায় ১০ হাজার সমর্থকদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত এ সমাবেশে ধর্মীয় নেতা ফজলুর রহমান বলেন, সেনাবাহিনীর প্রভাবেই ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে ইমরান খানের তেহরিক-ই-ইনসাফ ক্ষমতায় এসেছে। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে সেনাবাহিনী।
এদিকে মুদ্রাস্ফীতি ও জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে ব্যর্থ হলেও পদত্যাগ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। এ আন্দোলন গণতন্ত্রের জন্য হুমকি বলে এর নিন্দাও জানান তিনি।