
বুকে ব্যথা : বিভিন্ন কারণে বুকে ব্যথা হতে পারে। তবে বুকে ব্যথার ব্যথার বেশিরভাগ কারণই ক্ষতিকর। জ্বালাপোড়োর সঙ্গে বুকে ব্যথা হলে সাধারণত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বোঝায়। তবে হৃদরোগের কারণেও এটা হতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বুকে ব্যথার সঙ্গে শ্বাসকষ্ট, ঘাম, মাথা ঘোরা, অনিয়মিত হৃদস্পন্দন হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া জরুরি।
মাথা ঘোরা : শরীর যেকোন সময় ক্লান্ত লাগতেই পারে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এর পেছনে কিছু কারণ থাকে। ঘুম না হলে, সারা সপ্তাহ কাজ করলে কিংবা অতিরিক্ত মানসিক চাপ থাকলেও অনেকে ক্লান্তি বোধ করেন।
তবে কোনো কারণ ছাড়াই যদি অতিরিক্ত ক্লান্ত লাগে, মাথা ঘোরে তাহলে সাবধান হওযা উচিত। অনেক সময় থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে এ ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হয়।
মাথা ব্যথা : নানা কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে। অনেকে মাথা ব্যথা দূর করতে ব্যথানাশক ওষুধ খেয়ে নেন। কিন্তু সব সময় এ ধরনের ওষুধ খাওয়া মোটেও ঠিক নয়। অনেকসময় পানিশূন্যতার কারণেও মাথা ব্যথা হতে পারে। এছাড়া অপর্যাপ্ত ঘুম, মানসিক চাপ কিংবা পুষ্টির ঘাটতি হলেও মাথা ব্যথা করে।
হজমের সমস্যা : কারও যদি নিয়মিত হজমের সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
ওজন কমে যাওয়া : অনেকেই ওজন কমানোর জন্য খাদ্যাভাস পরিবর্তন এবং ব্যায়াম করেন। তবে কোনো ধরনের চেষ্টা ছাড়াই কারও ওজন যদি একবারে অনেকটা কমে যায় তাহলে অবশ্যই তা চিন্তার বিষয়। সাধারণত ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, ভাইরাল সংক্রমণ, হজমের রোগ, হতাশার কারণে এমন হতে পারে। এমন হলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
আঁচিল এবং ছুলী : বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আঁচিল কিংবা ছুলী ক্ষতিকর নয়। তবে যদি এগুলো বড় হতে থাকে এবং এসবে কোনো ধরনের পরিবর্তন দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে।
চুল পড়ে যাওয়া : ছেলেদের টাক পড়ে যাওয়াটা অনেকে ক্ষেত্রেই স্বাভাবিক। তবে কোনো মেয়ের যদি অতিরিক্ত চুল পড়ে টাক পড়ার মতো অবস্থা হয় তাহলে তা অস্বাভাবিক। সাধারণ পুষ্টির ঘাটতি, রক্তশূন্যতা কিংবা কোনো ধরনের অসুখ হলে এমনটি হতে পারে।
নাক ডাকা : অতিরিক্ত নাক ডাকাও রোগের ইঙ্গিত প্রকাশ করে।
অন্যান্য : অতিরিক্ত পানি পিপাসা লাগা, ঘন ঘন ত্বকে র্যা শ উঠাও ভালো নয়।