তবে কোনও অস্ত্রপচার নয়, রীতিমত কঠিন ডায়েট মেনে আর ব্যায়ামের সাহায্যে এই অসম্ভবকে সম্ভব করেছে এই কিশোর। প্রথমে তার পক্ষে সহজ ছিল না এই লড়াই। কিন্তু মনের জোরে বাজিমাত করেছে সে।
একসময় স্বাভাবিক চলাফেরা করাটা যার কাছে ছিল দুঃস্বপ্নের মত আজ সে বাকিদের মতই স্বাভাবিক। ৮ বছর বয়স থেকে হঠাৎ ওজন বাড়তে থাকে ছোট্ট আরিয়ার। মাত্র ১০ বছর বয়সেই অস্বাভাবিকভাবে ওজন বেড়ে ওঠে তার। আর তারপরই ইন্দোনেশিয়া সরকার তার চিকিৎসার সব খরচের দায়িত্ব নিয়েছিল।
তার কোচ অ্যাড জানিয়েছেন, এই পুরোটার কৃতিত্ব আরিয়ার। তিনি শুধু পাশে থেকে সাহায্য করেছেন। এখন সে বাকিদের মত ফুটবল খেলে। ওজন কমানোর পরে আরিয়ার অতিরিক্ত দেহের ভাঁজ অস্ত্রোপচার করে কমিয়েছেন চিকিৎসকেরা।